• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৯:০৮    ঢাকা সময়: ১৯:০৮

কানে ঝুমকা খোপায় গোঁজা ফুলে সবাইকে চমকে দিলেন রুনা

  • বিনোদন       
  • ০৩ জুন, ২০২৪       
  • ৮৮
  •       
  • ০০:৫৮:৩১

দেশকন্ঠ অনলাইন : কালো রঙের ব্লাউজের সঙ্গে সাদা রঙের সুতি শাড়ি পরেছেন অভিনেত্রী রুনা খান। কোমরে বিছা, কানে ঝুমকা, খোপায় গোঁজা ফুল। মুখে প্রাণভরা হাসি, যা থেকে ঠিকরে পড়ছে স্নিগ্ধতা। ৩ জুন সোমবার নিজের ফেসবুকে বেশ ক’টি ছবি পোস্ট করেছেন রুনা খান। তাতে এমন দৃশ্য দেখা যায়।

বলা যায়, সুতি শাড়ি আর কোমরে বিছা পরে সবাইকে চমকে দিয়েছেন রুনা খান। এ লুকে প্রিয় অভিনেত্রীকে দেখে ভূয়সী প্রশংসা করছেন নেটিজেনরা।

শাড়ির প্রতি প্রেমের কথা রুনা আগেই জানিয়েছেন। আজ সুতি শাড়ির পাশাপাশি কোমরের বিছা নিয়ে একটি গল্পও শেয়ার করেছেন তার ভক্ত-অনুরাগীদের সঙ্গে।

ছবির ক্যাপশনে রুনা খান বলেন, ‘আমার বর গহনা বুঝে না! বিয়ের পর থেকে সবসময় বলে এসেছে, আমার কোনো গহনা পরার দরকার নেই। আমাকে সবচেয়ে সুন্দর দেখায় তখন, যখন আমি স্নান সেরে, সুতি শাড়ি পরে চুল শুকাই…। খোলা চুলে তাকিয়ে হাসি, আমার সেই হাসিতে নাকি, চারপাশ ঝলমল করে ওঠে!’

‘আমার মতো কালো একটা মেয়ের হাসিতে কি করে চারদিক ঝলমল করে, ব্যাপারটা যদিও এই সমাজের এখনো পুরোপুরি বোধগম্য নয়! আশা রাখি, একদিন বোধগম্য হবে। ইডব্লিউর (রুনার স্বামী এষণ ওয়াহিদ) মতো চোখে দেখলে হয়তো বুঝা যেত। স্নেহবোধ থেকেও বলে হয়তোবা।’ বলেন রুনা খান।

রুনা খানের স্বামীর গহনা পছন্দ নয়। তবে কোমরের বিছা তার খুব প্রিয়। এ তথ্য উল্লেখ করে রুনা বলেন, “বিয়ের পর সে (রুনার বর) একবার বলেছিল, তার একটা গহনা পছন্দ, তা হলো ‘কোমরের বিছা’! আমার তেমন পছন্দ না, মনেও ছিল না, কখনো পরাও হয়নি। পরশু সন্ধ্যায় একটু অবাক হয়েছিলাম, যখন দেখলাম দোতলার মেয়েরা সুতি শাড়ি-ঝুমকার সাথে উপহার পাঠিয়েছে ‘বিছা’! বড় আরাম লাগলো মনে। ইডব্লিউর একমাত্র পছন্দের গহনা ‘বিছা’।”

দোতলার মেয়েদের প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে রুনা খান বলেন, ‘দোতলার মেয়েরা আদর। খোঁপার ফুলটা হেনা আপা বড় মায়া ভরে খোঁপায় গুঁজে দিয়েছেন।’
দেশকন্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।