• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৫:৫০    ঢাকা সময়: ১৫:৫০

সিন্ডিকেটের দখলে বাজার কমছে না পণ্যের দাম

  • বাণিজ্য       
  • ২৩ নভেম্বর, ২০২৪       
  •       
  • ১৩:৪৬:৫৮

দেশকন্ঠ অনলাইন : বাজার নিয়ে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের পরও দাম কমছে না। একটার পর একটা পণ্য সিন্ডিকেটের ফলে দাম বেড়েছে। যদিও বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিভিন্ন পণ্যের শুল্ক প্রত্যাহার করেছে সরকার। এ ছাড়া ভোক্তা অধিদপ্তর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন জেলা পর্যায়ে গঠিত টাস্কফোর্স কমিটি বাজার মনিটর করছে। এর পরেও দাম বাড়ছে। শীতকাল চলে এলেও বাজারে এখনো নতুন আলু, গোল বেগুন, টম্যাটো, কাঁচামরিচ, ধনিয়া, উচ্ছে, গাজর, শিম কেজিপ্রতি ১০০ টাকার বেশিতে বিক্রি হচ্ছে।

গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বড় সাইজের কালো গোল বেগুন এখনো ১০০ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালীন সবজি শিম ১০০ টাকা। দেশি টম্যাটো বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায়। আমদানি করা টম্যাটো ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা। কাঁচামরিচ ১২০, করলা (বড় উচ্ছে) ১০০, ধনিয়া ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা। নতুন আলু ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। ধনিয়া ১৬০ থেকে ১৮০ এবং গাজর ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেশি দামে সবজি কিনতে গিয়ে চরম বেকায়দায় পড়ছেন ক্রেতারা। অন্যান্য বছর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকেই শীতকালীন সবজির দাম কমতে শুরু করে। এবার নভেম্বরের তিন সপ্তাহ পার হলেও সবজির দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই, উল্টো বেড়েছে। এ ছাড়া আলুর দাম এখনো চড়া। খুচরা দোকানগুলোতে পুরনো আলু ৭০-৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আবার আকারে ছোট সাইজের কিছু কমে বিক্রি হচ্ছে। পিঁয়াজের দাম কিছুটা কমেছে। বাজারে দেশি পিঁয়াজ মানভেদে সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১৩০ টাকা এবং আমদানি করা পিঁয়াজ সর্বনিম্ন ৯০ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সবজির বাজারে ফুলকপি, পাতাকপি, টম্যাটো, গোল বেগুন, লম্বা বেগুন, করলা, পটোল, লাউ, কাঁচা পেঁপে, শসা, গাজর, ফুলকপি, বরবটি, চিচিঙ্গা, মিষ্টি কুমড়া, ঝিঙা, কচুর লতি, ঢ্যাঁড়শসহ অন্যান্য সবজির প্রচুর সরবরাহ রয়েছে।

এসবের মধ্যে ফুলকপি ও পাতাকপি আকারভেদে প্রতিটি ৫০-৭০ টাকা এবং লাউ প্রতিটি আকারভেদে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া পেঁপে ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-৭০, ঝিঙা ৬০-৭০, বরবটি ৭০-৮০, পটোল ৬০-৭০, মিষ্টিকুমড়া ৮০, লম্বা বেগুন ৭০, শসা ৭০ থেকে ৮০ এবং কচুর ছড়া ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা এবং খাসির মাংস ১ হাজার ১০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ওজন অনুযায়ী ব্রয়লার মুরগি ১৮০-২০০ টাকা ও কক ২৯০-৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন লাল ডিম ১৪০-১৫০ টাকা, সাদা ডিম ১৪০-১৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।