• শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০১:২৯    ঢাকা সময়: ১১:২৯
ছবি ঘর
মহেড়া জমিদারগণের ছিল বিশাল বিশাল স্থাপনা। নগর ছাওয়ালী ছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিল তাদের বানিজ্যিক কর্মকান্ডের বিস্তার। জমিদারদের সুবিশাল কর্মকান্ডের অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য গড়ে উঠেছিল নায়েব ভবন, কাছারি ভবন প্রভৃতি স্থাপনা। তিন কক্ষ বিশিষ্ট নায়েব ভবন চমৎকার নির্মাণ শৈলীতে গড়া। তিন কক্ষ বিশিষ্ট কাছারি ভবনের স্থাপত্য শৈলীও প্রাণ জুড়ায়। অপর গোমস্তা ভবনও সুপ্রাচীন স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। জমিদার কুলের নায়েব গোমস্তা প্রভৃতি দাপ্তরিক ব্যক্তিবর্গ এসকল ভবনে বসে দাপ্তরিক কর্ম সম্পাদন করতেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি মূলতঃ চার টি ভবনে বেষ্টিত। যথা- মহারাজ লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ এবং রাণী ভবন(কালীচরণ লজ) নামে পরিচিত।
মহেড়া জমিদারগণের ছিল বিশাল বিশাল স্থাপনা। নগর ছাওয়ালী ছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিল তাদের বানিজ্যিক কর্মকান্ডের বিস্তার। জমিদারদের সুবিশাল কর্মকান্ডের অফিস ব্যবস্থাপনার জন্য গড়ে উঠেছিল নায়েব ভবন, কাছারি ভবন প্রভৃতি স্থাপনা। তিন কক্ষ বিশিষ্ট নায়েব ভবন চমৎকার নির্মাণ শৈলীতে গড়া। তিন কক্ষ বিশিষ্ট কাছারি ভবনের স্থাপত্য শৈলীও প্রাণ জুড়ায়। অপর গোমস্তা ভবনও সুপ্রাচীন স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত। জমিদার কুলের নায়েব গোমস্তা প্রভৃতি দাপ্তরিক ব্যক্তিবর্গ এসকল ভবনে বসে দাপ্তরিক কর্ম সম্পাদন করতেন। মহেড়া জমিদার বাড়ীটি মূলতঃ চার টি ভবনে বেষ্টিত। যথা- মহারাজ লজ, আনন্দ লজ, চৌধুরী লজ এবং রাণী ভবন(কালীচরণ লজ) নামে পরিচিত।
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা গুলোর মধ্যে একটি এবং আয়তনে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা। ১০টি ভাষাভাষীর ১১টি জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক কৃষ্টি এবং প্রকৃতির অপার সৃষ্টি এই জেলা বাংলাদেশের পর্যটনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান। রাঙ্গামাটি জেলার জনপ্রিয় ভ্রমণ স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ হলো- কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ঝর্ণা, সাজেক ভ্যালী, নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট, কাপ্তাই বাঁধ ও কর্ণফুলি পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য, উপজাতীয় জাদুঘর, কর্ণফুলি কাগজ কল, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র, প্যানোরমা জুম রেস্তোরা, পেদা টিংটিং রেস্তোরা, টুকটুক ইকো ভিলেজ, চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার, বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স, ডলুছড়ি জেতবন বিহার ইত্যাদি।
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য জেলা গুলোর মধ্যে একটি এবং আয়তনে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা। ১০টি ভাষাভাষীর ১১টি জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সাংস্কৃতিক, নৃতাত্ত্বিক কৃষ্টি এবং প্রকৃতির অপার সৃষ্টি এই জেলা বাংলাদেশের পর্যটনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান। রাঙ্গামাটি জেলার জনপ্রিয় ভ্রমণ স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ হলো- কাপ্তাই হ্রদ, ঝুলন্ত সেতু, রাজবন বিহার, শুভলং ঝর্ণা, সাজেক ভ্যালী, নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট, কাপ্তাই বাঁধ ও কর্ণফুলি পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান, বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য, উপজাতীয় জাদুঘর, কর্ণফুলি কাগজ কল, বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র, প্যানোরমা জুম রেস্তোরা, পেদা টিংটিং রেস্তোরা, টুকটুক ইকো ভিলেজ, চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার, বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স, ডলুছড়ি জেতবন বিহার ইত্যাদি।
একজন একাত্তরের অগ্নিকন্যা রোকেয়া সুলতানা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অনন্য অবদান রেখেছেন । নারী সংগঠনগুলোর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে সশস্ত্র ছাত্র বিগ্রেড গড়ে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বস্থানীয় ছাত্রীদের বিগ্রেড পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। ছেলেদের আগে ড্যামি রাইফের হাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধে মেয়েদের প্রশিক্ষণে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এক সময়ে করেছেন শিক্ষকতা। এখন অখণ্ড অবসরে শুদ্ধ জীবন-যাপন করছেন। অন্যজন তারই অগ্রজা। কাজী মমতা হেনা। মুক্তিযুদ্ধে তিনিও ছিলেন সরব। ছাত্র ইউনিয়নের নেত্রী হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছেন। ভূমিকা রেখেছেন নারী সংগঠক হিসেবে। তাদের এমন পরিবেশপ্রেমী ছবি দেখে ছড়িয়ে দিতে মন চাইলো....। তাই দিলেন ছড়িয়ে..
একজন একাত্তরের অগ্নিকন্যা রোকেয়া সুলতানা। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অনন্য অবদান রেখেছেন । নারী সংগঠনগুলোর পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের নিয়ে সশস্ত্র ছাত্র বিগ্রেড গড়ে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। ছাত্র ইউনিয়ন ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বস্থানীয় ছাত্রীদের বিগ্রেড পরিচালনায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। ছেলেদের আগে ড্যামি রাইফের হাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধে মেয়েদের প্রশিক্ষণে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এক সময়ে করেছেন শিক্ষকতা। এখন অখণ্ড অবসরে শুদ্ধ জীবন-যাপন করছেন। অন্যজন তারই অগ্রজা। কাজী মমতা হেনা। মুক্তিযুদ্ধে তিনিও ছিলেন সরব। ছাত্র ইউনিয়নের নেত্রী হিসেবে আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছেন। ভূমিকা রেখেছেন নারী সংগঠক হিসেবে। তাদের এমন পরিবেশপ্রেমী ছবি দেখে ছড়িয়ে দিতে মন চাইলো....। তাই দিলেন ছড়িয়ে..
আড়িয়াল বিল পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ও মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত শ্রীনগর উপজেলার একটি অবভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশিরভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র থাকে। তবে বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সঞ্চিত থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটুম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য ক্ষেতে পরিণত হয়। আড়িয়াল বিল ঢাকা থেকে প্রায় ৪২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এর আয়তন ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার। হাজার বছর ধরে এটির প্রতিবেশ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়, অতি প্রাচীন কালে এ স্থানে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গমস্থল ছিল। এখন পদ্মা নদীর মাঝখানে একটি ছিটমহলসম জলাভূমি। বিলের সান্নিধ্যে গেলে ঋতুময় বৈচিত্র্য আপনাকে ছুঁয়ে যাবে। আর বর্ষায় এর নয়নাভিরাম সৌন্দর্য পরিবেশ যে কাউকে বিমোহিত করবে। জুয়েল নাছিরের ক্যামেরার একটি দৃষ্টিনন্দন ক্লিক।
আড়িয়াল বিল পদ্মা ও ধলেশ্বরী নদীর মাঝখানে অবস্থিত ও মুন্সিগঞ্জ জেলার অন্তর্গত শ্রীনগর উপজেলার একটি অবভূমি। এটি দেশের মধ্যাঞ্চলের সবচেয়ে বড় ও প্রাচীন বিল। আড়িয়াল বিলের বেশিরভাগ এলাকাই শুষ্ক ঋতুতে আর্দ্র থাকে। তবে বিলে যথেষ্ট পরিমাণ পানি সঞ্চিত থাকে। বর্ষায় পানিতে টইটুম্বুর থাকলেও শীতকালে এটি বিস্তীর্ণ শস্য ক্ষেতে পরিণত হয়। আড়িয়াল বিল ঢাকা থেকে প্রায় ৪২ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এর আয়তন ১৩৬ বর্গ কিলোমিটার। হাজার বছর ধরে এটির প্রতিবেশ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। ধারণা করা হয়, অতি প্রাচীন কালে এ স্থানে গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গমস্থল ছিল। এখন পদ্মা নদীর মাঝখানে একটি ছিটমহলসম জলাভূমি। বিলের সান্নিধ্যে গেলে ঋতুময় বৈচিত্র্য আপনাকে ছুঁয়ে যাবে। আর বর্ষায় এর নয়নাভিরাম সৌন্দর্য পরিবেশ যে কাউকে বিমোহিত করবে। জুয়েল নাছিরের ক্যামেরার একটি দৃষ্টিনন্দন ক্লিক।
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান।

১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামে অবস্থিত। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১-৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন। পাহাড়পুরকে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বৌদ্ধবিহার বলা হয়। এটি ৩০০ বছর ধরে বৌদ্ধদের অতি বিখ্যাত ধর্ম শিক্ষাদান কেন্দ্র ছিল। শুধু উপমহাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকেই শুধু নয়, চীন, তিব্বত, মায়ানমার (তদানীন্তন ব্রহ্মদেশ), মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া প্রভৃতি দেশের বৌদ্ধরা এখানে ধর্মজ্ঞান অর্জন করতে আসতেন। খ্রিস্টীয় দশম শতকে বিহারের আচার্য ছিলে অতীশ দীপঙ্কর শ্রীজ্ঞান। ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এটিকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের স্বীকৃতি প্রদান করে।
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।