• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৩:০১    ঢাকা সময়: ১৩:০১

নির্বাচনে ভরাডুবির জন্য বাইডেনকে দায়ী করলেন ন্যান্সি

দেশকন্ঠ অনলাইন : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির পরাজয়ের জন্য জো বাইডেনকে দায়ী  করেছেন, প্রতিনিধি পরিষদের সাবেক স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি। তিনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যদি নির্বাচন থেকে আগেই সরে দাঁড়াতেন, তাহলে ডেমোক্রেটিক পার্টি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করতে পারত। নিউইয়র্ক টাইমসের উদ্ধৃতি দিয়ে ওয়াশিংটন থেকে এএফপি এ খবর জানিয়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে পেলোসি বলেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেন নির্বাচন থেকে আগে সরে দাঁড়ালে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য আরও প্রার্থী থাকতে পারতো।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) নিউইয়র্ক টাইমসে তার সাক্ষাতকারটি প্রকাশিত হয়। পেলোসি বলেন, যদি প্রেসিডেন্ট বাইডেন আগে সরে দাঁড়াতেন, তাহলে প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য প্রতিযোগিতার সুযোগ থাকতো।

শনিবার বিবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হতে কয়েক মাস ধরে নির্বাচনী প্রচার ও বিতর্ক চলে। বাইডেন পুনরায় নির্বাচনের ঘোষণা দেয়ার পর ডেমোক্রেটিক পার্টি আর কোনো প্রার্থী বাছাই করেনি। নির্বাচনের চার মাস আগে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বিতর্কে ধরাশায়ী হওয়ার পর বাইডেন সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন।

এ সময় ডেমোক্রেটিক পার্টি তড়িঘড়ি করে ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী মনোনীত করে। সাক্ষাৎকারে পেলোসি নির্বাচনী প্রতিযোগিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর তড়িঘড়ি করে কমলা হ্যারসিকে প্রার্থী হিসেবে অনুমোদন দেয়ায় বাইডেনের সমালোচনা করেন।

সাক্ষাৎকারে কমলা হ্যারিসের প্রশংসা করে পেলোসি বলেন, তিনি মানুষের মধ্যে আশা জাগিয়েছেন। প্রার্থী বাছাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলে কমলা জিততেন বলে মনে করেন পেলোসি। তিনি বলেন, হয়তো কমলা আরও বেশি শক্তিশালী হতেন। জনগণের কাছে যেতে পারতেন।

পেলোসি বলেন, বাইডেন কমলা হ্যারিসকে দ্রুত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দেয়ায় সে সময় প্রার্থী বাছাইয়ের প্রক্রিয়া অসম্ভব হয়ে ওঠে। যদি সবকিছু আরও আগে ঘটত, তাহলে পরিস্থিতি অন্যরকম হতো।

উল্লেখ্য, গত ৫ নভেম্বর মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
 দেশকন্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।