• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০১:২৩    ঢাকা সময়: ১১:২৩
উৎসব-আয়োজনের নামে আদম ব্যবসা

তথাকথিত নানজিবার নিউইয়র্কে থাকার প্রচেষ্টা

দেশকণ্ঠ নিউইয়র্ক প্রতিনিধি : বাংলা চলচ্চিত্রের দর্শক সৃষ্টি ও বাঙালি চলচ্চিত্রকর্মীদের কাজের স্বীকৃতি এবং অভিবাসী চলচ্চিত্রকর্মীদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার চলচ্চিত্রকর্মীদের সেতুবন্ধন রচনা করতে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত হয়েছে সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব-২০২৪। প্রথমবারের মতো এই উৎসব জ্যামাইকা পারফরমিং আর্টস সেন্টারে ২০ ও ২১ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়।
 
সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দিতে এসেছিলেন বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পরিচালক নানজিবা খান। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থেকে গেছেন। তার মতো অনেকেই তথাকথিত শোবিজ তারকা সেজে অনুষ্ঠানে-উৎসবে এসে থেকে যাওয়ার ঘটনা নতুন নয়। জানা গেছে, বিশেষ ক্যাটাগরিতে ‘বৈধ অভিবাসী’ হবার আবেদন করার প্রস্তুতিও সম্পন্ন করেছেন। নানজিবা খান কতটা জনপ্রিয় তা জানা যায়নি। তবে অনেকেই মনে করেন এই উৎসবে আসার মত যোগ্যতা তার ছিল না। তিনি এসছিলেন বিশেষ ব্যবস্থায়। শোনা যায় একজন সাবেক বিতর্কিত আইজিপির খুব কাছের প্রিয় মানুষ তিনি। তার কল্যাণেই তিনি এই টিকিট পেয়েছেন।
 
 
আমাদের শো-বিজ তারকাদের অনেকে ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে থিতু হয়েছেন।  তা আমাদের জন্য আনন্দের সংবাদ। আমাদের প্রবাসী জীবনে তারকার জৌলুস বাড়ছে। তবে নিন্দুকদের মুখ থেমে নেই। তারা বলছেন, অনুষ্ঠান-উৎসবের নামে প্রতিবছর ‘আদম ব্যবসা’ হচ্ছে। ফোবানা এবং একটি বাৎসরিক পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানের নামে ’আদম আমদানী’ যথেষ্ট হয়েছে-এ কথাও সত্যি।
 
উৎসবে বাংলাদেশ ও ভারতের ৩৯টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়েছে। এছাড়াও ছিল সাংস্কৃতিক আয়োজন ও জমকালো অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান। আর এতে অংশ নিয়েছেন বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন তারকা। উৎসবে চিত্রনায়ক ও সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ, চঞ্চল চৌধুরী, সোহানা সাবা, তমা মির্জা প্রমুখ যোগ দিয়েছিলেন। কলকাতার তারকাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। এ ছাড়া উৎসবটিতে অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও আমেরিকার বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে অর্ধশত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। 
দেশকণ্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।