দেশকন্ঠ ডেস্ক : সরকার নতুন উদ্যোক্তাদের (স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা) টেকসই উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ)’র সঙ্গে একটি অংশীদারিত্ব চুক্তি করেছে।এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এর অংশ হিসেবে আইবিএ’র মাধ্যমে ৫০০ স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতাকে প্রশিক্ষণ প্রদানের লক্ষ্যে বিসিসি’র সম্মেলন কক্ষে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে পরিচালিত বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি)’র প্রকল্প ইনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনোমি (ইডিজিই) ও স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।স্টার্টআপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ এবং ইডিজিই’র প্রকল্প পরিচালক ড. মুহাম্মদ মেহেদি হাসান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে পক্ষে এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
আইসিটি মন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ও আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম ভার্চুয়ালি এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর প্রত্যক্ষ করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিসিসি নির্বাহী পরিচালক রঞ্জিত কুমার, আইসিটি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. খন্দকার আজিজুল ইসলাম, ডিজিটাল লিডারশিপ অ্যাকাডেমি (ডিএলএ)’র টিম লিডার ড. মাহফুজ শামিম। অ্যাডভান্সড ইন্টারপ্রেনারিয়াল স্কিল, ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং ও ব্যান্ডিংসহ বিভিন্ন ইস্যুতে মোট ৫০০ স্টার্টআপকে প্রশিক্ষণের জন্য বাছাই করা হয়েছে।সামি আহমেদ বলেন, স্টার্টআপ বাংলাদেশ ও ইডিজিই প্রকল্পটি স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্পের অংশ হিসেবে একটি বলিষ্ঠ উদ্ভাবনী ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, এর অংশ হিসেবে স্টার্টআপ বাংলাদেশ ও ইডিজিই প্রকল্প একটি যুগান্তকারী সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে- যা স্টার্টআপদের উন্নত প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্বের গুণাবলী অর্জনে সহায়ক হবে। ড. মেহেদি বলেন, ইডিজিই প্রকল্পটি আইটি কোম্পানি ও স্টার্টআপ এর প্রধান নির্বাহী পর্যায়ের কর্মকর্তা ও মধ্যম পর্যায়ের ব্যবস্থাপকদের প্রশিক্ষণ দিতে ইতোমধ্যেই আইবিএ’র সাথে একটি সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে।তিনি আরো বলেন, এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে, সরকার উইনিকর্ন স্টার্টআপ কোম্পানি গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্টার্টআপগুলোকে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে-যা দেশে একটি স্মার্ট ইকোনোমি গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।