দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : আগামী ডিসেম্বরেই চালু হবে কক্সবাজারের মাতারবাড়ির ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র। এরিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রস্তুত হচ্ছে গ্রিড লাইনও।বিদ্যুৎ ও জ্বলানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণে পরিবেশের সুরক্ষাকেও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরেই এখান থেকে বিদ্যুৎ মিলবে। জানা গেছে, কক্সবাজারের মেহেশখালীর সাগর তীর মাতারবাড়ি ১২০০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি জাইকার সহায়তায় ঋণ চুক্তি হয় ২০১৪ সালে। প্রকল্পটির কাজ শুরুর পরই ২০১৬ সালের জুলাইয়ে গুলশানে জঙ্গি হামলায় অন্য জাপানি প্রকল্পের মতো এই প্রকল্পের কাজও থেমে যায়।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পর ২০১৭ সালে জাইকা প্রধানকে নিয়ে এলাকাটি পরিদর্শন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তারা।এরপরই প্রকল্প এলাকায় ফিরে আসেন জাপানি শ্রমিক ও প্রকৌশলীরা। স্থানীয় শ্রমিকদের সমন্বয়ে এগিয়ে চলে প্রকল্পের কাজ। ইতিমধ্যে প্রকল্পের প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। নসরুল হামিদ বলেন, পরিবেশ সুরক্ষা নিশ্চিতের জন্য এখানে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিকেল প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এই প্রকল্প কেবল বিদ্যুতের যোগান দেয়াই নয়, মাতারবাড়ি এলাকার উন্নয়নেও বড়ো রকমের অবদান রাখবে।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।