দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : সকালে শিশু প্রহরের পাশাপাশি দিনব্যাপী প্রিয় লেখকের পছন্দের বই সংগ্রহে ছুটির দিনে ভিড় ছিলো অমর একুশে গ্রন্থমেলায়। বই কেনাবেচা বাড়ছে, তবে লেখকরা বলছেন বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে অনুবাদে গুরুত্ব দিতে হবে।শনিবার ছুটির দিন। বন্ধ স্কুল, সকালে তাই বাবা মায়ের হাত ধরে শিশুরা এসেছে বই মেলায়।একজন অভিভাবক বলেন, "আজকে বাচ্চাও ফ্রি আমিও ফ্রি, ও আসতে চাচ্ছিলো, তাই ওর সাথে সময় কাটাতেই বইমেলায় এসেছি।" টুকটুকি, হালুম ইকরিদের নাচ গানে মুগ্ধ তারা। নতুন বই হাতে পেয়ে আরো খুশি এসব খুদে পাঠকরা।
বিকেলে পাঠকরা দলে দলে আসতে থাকেন মেলায়। স্টল প্যাভিলিয়নে সাজানো নতুন বইয়ের মলাট খুৃলে দেখেছেন অনেকেই, পছন্দ হলেই কিনে নিচ্ছেন নিজের ও আপনজনের জন্য।প্রকাশক বিক্রেতারাও সন্তুষ্ট বিক্রি নিয়ে। গল্প কবিতা উপন্যাসের পাশাপাশি ননফিকশন বই ভাল চলছে।নতুন লেখকরাও আশাবাদি তাদের বই নিয়ে। অনেকেই তুলে ধরেছেন বইয়ের বিষয়বস্তু।বাংলা সাহিত্যকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে উদ্যোগ নেয়ার আহবান লেখকদের। ১১তম দিনে নতুন ১৯১টিসহ এপর্যন্ত ১২১৬ টি বই এসেছে এবারের মেলায়।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।