• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৮:৩০    ঢাকা সময়: ১৮:৩০

বাংলাদেশের গ্রিণ টেক্সটাইল লিমিটেড এখন বিশ্বের এক নম্বর পরিবেশবান্ধব কারখানা

  • বাণিজ্য       
  • ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩       
  • ৫৪
  •       
  • ০০:১৮:৩৩

দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : লিড সনদে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে বাংলাদেশের গ্রিণ টেক্সটাইল লিমিটেড এখন বিশ্বের এক নম্বর পরিবেশবান্ধব কারখানা। ১১০ নম্বরের মধ্যে তারা পেয়েছে ১০৪। শীর্ষ ১০-এর মধ্যে থাকা দেশের অন্যান্য পরিবেশবান্ধব কারখানা হলো রেমি হোল্ডিংস লিমিটেড, ফতুল্লা অ্যাপারেলস, তারাসিমা অ্যাপারেলস লিমিটেড, প্লামি ফ্যাশনস লিমিটেড, সিল্কেন সুইং লিমিটেড, মিথেলা টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। আজ লিড সনদের এই তালিকা প্রকাশ হয়েছে। বিজিএমইএ এই খবর নিশ্চিত করেছে।বর্তমানে বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার ৮টি বাংলাদেেেশ। এই ১০ কোম্পানির সব কটিই প্লাটিনাম সনদ পেয়েছে। ১১০-এর মধ্যে যেসব কোম্পানি ৮০ বা তার চেয়ে বেশি নম্বর পায়, তারা প্লাটিনাম সনদ লাভ করে। কোনো কারখানা ৬০ থেকে ৭৯ নম্বর পেলে গোল্ড সনদ পায়, ৫০ থেকে ৫৯ পেলে পায় সিলভার সনদ, আর ৪০ থেকে ৪৯ পেলে পায় সার্টিফায়েড সনদ।বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। তাদের মধ্যে অন্যতম একটি যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস গ্রিণ বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। তারা ‘লিড’ নামে পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। এই লিডের তালিকায় গ্রিণ টেক্সটাইল এখন শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা। লিড-এর পূর্ণাঙ্গ রূপ লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন। সনদটি পেতে একটি প্রকল্পকে ইউএসজিবিসির তত্ত্বাবধানে নির্মাণ থেকে উৎপাদন পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে সর্বোচ্চ মান রক্ষা করতে হয়। এ জন্য নতুন ভবন নির্মাণ কিংবা পুরোনো ভবন সংস্কার করেও আবেদন করা যায়।
 
লিড তালিকার শীর্ষ ১০০টি কোম্পানির মধ্যে ৫২টি বাংলাদেশের। অর্থাৎ, এ তালিকায় থাকা সবচেয়ে বেশি কোম্পানি বাংলাদেশের। এরপর সবচেয়ে বেশি কোম্পানি আছে চীনে। তাদের আছে ১০টি কারখানা। এরপর পাকিস্তানের আছে ৯টি কারখানা। শ্রীলঙ্কা ও ভারতের আছে ৬টি করে কারখানা। ভিয়েতনাম ও তাইওয়ানের আছে ৪টি করে কারখানা।বেশ কিছু ক্যাটাগরিতে লিড সনদ দেওয়া হয়। এর মধ্যে টেকসই কারখানা প্রাঙ্গণ ক্যাটাগরিতে গ্রিণ টেক্সটাইল পেয়েছে ১০-এ ১০, পানির দক্ষ ব্যবহারে পেয়েছে ১১-তে ১১, জ্বালানি ও পরিবেশে পেয়েছে ৩৩-এ ৩২, উপকরণ ও সম্পদে ১৩-তে ১১, অভ্যন্তরীণ পরিবেশ মানে ১৬-তে ১৪, উদ্ভাবনে ৬-এ ৬, আঞ্চলিক অগ্রাধিকারে ৪-এ ৪; অবস্থান ও যাতায়াতে ২০-এ ১৫। বিজিএমএইএর তথ্যানুসারে, বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা ১৮৩। আরও পাঁচ শতাধিক কারখানা এই সনদ পাওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে বলে জানিয়েছে তারা।
দেশকন্ঠ/এআর   

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।