• মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০২:৩৭    ঢাকা সময়: ১২:৩৭

২৮ ফেব্রুয়ারি মিঠামইনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : প্রায় দুই যুগ পর ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার  কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধন করবেন তিনি। এছাড়াও দেখবেন হাওর এলাকার উন্নয়ন। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের জনসভায় ভাষণ দেবেন তিনি। জনসমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রায় শেষ পর্যায়ে মঞ্চ তৈরির কাজ। পোস্টার, ব্যানার ও ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে কিশোরগঞ্জ শহর। নির্মাণ করা হয়েছে তোরণ। সরকার প্রধানের আগমনকে কেন্দ্র করে এখন গোটা জেলায় উৎসবের আমেজ।কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার হেলিপ্যাড মাঠে প্রস্তুত হচ্ছে মঞ্চ। মঙ্গলবার এখানেই  জনসভায় উন্নয়ন-কর্মকাণ্ড তুলে ধরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উদ্বোধন করবেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ সেনানিবাস। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা বলছেন, সেনানিবাস উদ্বোধনের পাশাপাশি হাওরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নিজ চোখে দেখবেন প্রধানমন্ত্রী। 
প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত হাওরবাসী। নেত্রীকে এক নজর দেখার জন্য অপেক্ষায় আছেন তারা। কারণ প্রধানমন্ত্রীর কারণেই এক সময়ে অবহেলিত হাওরে উন্নয়ন হয়েছে।হাওরের মানুষেরা যারা জীবিকার তাগিদে বিভিন্ন জায়গায় কাজকর্ম করেন ইতোমধ্যেই তারাও বাড়িতে আসতে শুরু করেছেন। ব্যাপক জনসমাগম ঘটবে এই সমাবেশে। কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য রাষ্ট্রপতির ছেলে প্রকৌশলী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক বলেন, প্রধানমন্ত্রী হাওরে আসছেন এটাই আমাদের বড় পাওয়া। সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা মো.আবদুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধনের পর দুপুরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে মেহমান হবেন প্রধানমন্ত্রী। আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রত্যাশা, দুই লাখ মানুষের উপস্থিতি থাকবে জনসভায়। প্রধানমন্ত্রীর এ সফর আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য বিশেষ গুরুত্ব বহন করবে।এর আগে ১৯৯৮ সালের তিন অক্টোবর মিঠামইনে প্রথমবার এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তখন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ কিশোরগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও ডেপুটি স্পিকার ছিলেন। দীর্ঘ ২৫ বছর পর আবারও মিঠামইন সফরে আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দেশকন্ঠ/এআর 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।