দেশকন্ঠ ডেস্ক : এফবিসিসিআই’র সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩’র মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির শক্তি ও সামর্থ্য, বাজার সম্ভাবনা এবং উদীয়মান খাতগুলোকে তুলে ধরা হবে। দেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে আরও তরান্বিত করতে একটি ফ্ল্যাগশিপ বিজনেস ইভেন্ট হিসেবে কাজ করবে ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট ২০২৩’-এ কথা উল্লেখ করে তিনি এ আয়োজনকে সহযোগিতা করার জন্য সংবাদ সংস্থা, সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের সম্পাদক এবং প্রধান নির্বাহীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এবং বাংলাদেশ বিজনেস সামিটের আয়োজক দি ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) পক্ষ থেকে শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সংস্থা, সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের সম্পাদক এবং প্রধান নির্বাহীদের সম্মানে আয়োজিত এক মধ্যাহ্নভোজ সভায় বক্তৃতাকালে এফবিসিসিআই সভাপতি এ আহবান জানান।এ সময় মোঃ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশ বিজনেস সামিট কেবল এফবিসিসিআই’র একার আয়োজন নয়, এই আয়োজনের অংশীদার দেশের সবাই। সবার সহযোগিতা বিশেষ করে গণমাধ্যমের সহযোগিতা ব্যতীত এত বড় আয়োজন সফল করা সম্ভব হবে না।’
এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘৫০ বছর পূর্তি উদযাপন উপলক্ষ্যে বর্তমান বোর্ড এই সামিটের যাত্রা শুরু করলো। পরবর্তী বোর্ড প্রতি ২ বছর পরপর, কিংবা সম্ভব হলে প্রতিবছর সামিটের আয়োজন অব্যাহত রাখবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।’ এই অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিজনেস সামিট আয়োজনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো, দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্প্রসারণ। বিশেষ করে অর্থনীতি এবং সম্ভাবনাময় শিল্পগুলোকে বৈশ্বিক ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, উদ্ভাবক, নীতিনির্ধারক, বাজার বিশ্লেষক এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে তুলে ধরা।এই অনুষ্ঠানে আরো জানানো হয়, বাংলাদেশে উৎপাদিত সেরা পণ্যগুলোকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে সামিটের অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়েছে ‘বেস্ট অব বাংলাদেশ এক্সপো ২০২৩’। স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এমন প্রতিষ্ঠান বা উদ্যোক্তাদের সম্মানিত করা হবে ‘এফবিসিসিআই বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে’।
অন্যান্যের মধ্যে এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, মোঃ আমিন হেলালী, সালাউদ্দিন আলমগীর, মোঃ হাবীব উল্লাহ ডন, এম. এ. রাজ্জাক খান রাজ, পরিচালক আমজাদ হোসেন, কাজী এরতেজা হাসান, শমী কায়সার, এফবিসিসিআই’র টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার এবং পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাশরুর রিয়াজ এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদক, সিইও এবং জেষ্ঠ্য সাংবাদিকরা এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।