• বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ২৩:৪০    ঢাকা সময়: ০৯:৪০

সামিট ফর ডেমোক্রেসি শুরু নেই বাংলাদেশ

দেশকণ্ঠ ডেস্ক : প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনের উদ্যোগে বুধবার ২৯ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে সামিট ফর ডেমোক্রেসি। অনুষ্ঠানের সহআয়োজক ৫টি দেশ। তারা হলো যুক্তরাষ্ট্র, কোস্টারিকা, নেদারল্যান্ডস, কোরিয়া ও জাম্বিয়া। প্রতিবেশী ভারত, মালদ্বীপ, নেপাল ও পাকিস্তানকে   আমন্ত্রণ জানানো হলেও বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানায়নি বাইডেন প্রশাসন। এ নিয়ে দুইবার এই সামিটে আমন্ত্রণ পেলো না বাংলাদেশ। 
 
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যৌথ উদ্বোধনী বক্তব্য রেখেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, কোস্টারিকার প্রেসিডেন্ট রড্রিগো চ্যাভেজ রোবলস, জাম্বিয়ার  প্রেসিডেন্ট হাকাইন্ডে হিচিলেমা, নেদারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মার্ক রুত্তি এবং কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়োল। প্রেসিডেন্ট ইয়ুনের আয়োজনে প্লিনারি অন ডেমোক্রেসি ডেলিভারিং ইকোনমিক গ্রোথ অ্যান্ড শেয়ারড প্রোসপাররিটি শীর্ষক অনুষ্ঠান। এতে বক্তব্য দিয়েছেন গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী কিরিওকোস মিটসোতাকিস, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, তিমুর-লেস্তের প্রেসিডেন্ট হোসে রামোস-হোর্তা, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি, কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুতো, বোতসোয়ানার প্রেসিডেন্ট মোকউটসি, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, ক্রোয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আন্দ্রেঁ প্লেনকোভিচ। দিনভর আয়োজন করা হয়েছে নানা কর্মসূচি। আজ ৩০ মার্চ এই দুদিন ব্যাপী আয়োজনের শেষ হচ্ছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রথম সম্মেলনের পর যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার রক্ষাকারীদের সাহায্য করতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
 
যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসগুলো যেনো বিভিন্ন দেশের সুশীল সমাজ ও মানবাধিকারকর্মীদের সমর্থন দিতে পারে সে জন্য বিশেষ নীতিমালা তৈরি করেছে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। এছাড়া মানবাধিকারকর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে বিশ্বজুড়ে কূটনৈতিক মহলের সঙ্গে নানাভাবে যুক্ত হয়েছে দেশটি। যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে উচ্চ পর্যায়ের নানা সম্মেলনে মানবাধিকার প্রসঙ্গ তোলা হয়েছে।
 
বিশ্বের প্রতিটি অঞ্চলে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের আরও কার্যকরিভাবে কাজ করে যাওয়া নিশ্চিত করতে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে ইউএসএইড। তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষা করতে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের পরে ন্যায়বিচার নিশ্চিতে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারকর্মীদের প্রতি সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে নতুন নতুন সব পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে ইউএসএইড।
দেশকণ্ঠ/আসো

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।