• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৩:৫২    ঢাকা সময়: ১৩:৫২

নানা হলেন বিল গেটস

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : বিশ্বের সাবেক শীর্ষ ধনী ও সফটওয়্যার প্রস্তুতকারী কোম্পানি মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও তার সাবেক স্ত্রী মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটস নানা-নানী হয়েছেন। সাবেক এই দম্পতির জেষ্ঠ্য সন্তান জেনিফার গেটস ও তার স্বামী নায়েল নাসার সম্প্রতি কন্যা সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন, সেই সুবাদেই নানা-নানী হয়েছেন মেলিন্ডা-বিল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে পৃথক পোস্টে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিল গেটস এবং মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটস। বিল গেটসের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা পোস্টে দেখা গেছে, নেভি ব্লু রঙ্গের হালকা সোয়েটার এবং সাধারণ প্যান্ট পরিহিত বিল গেটস নিজের নাতনিকে কোলে নিয়ে তার দিকে দিকে তাকিয়ে আছেন এবং তার একটি আঙুল নিজের আঙুল দিয়ে স্পর্শ করে আছেন।
 
পোস্টটির ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ‘কবে তুমি বড় হয়ে এই বিশ্বকে দেখার জন্য বেরিয়ে পড়বে— আমি সেই দিনটি দেখার জন্য অধীর হয়ে আছি।’ নাতনিকে কোলে নিয়ে ছবি তুলেছেন মেলিন্ডা ফ্রেঞ্চ গেটসও। সেই ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে শেয়ারও করেছেন। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কমলা রঙের হালকা সোয়েটার ও কালো ট্রাউজার্স পরিহিতা মেলিন্ডা নাতনিকে কোলে নিয়ে হাসিমুখে পোজ দিয়েছেন। ছবির নীচে ক্যাপশনে মেলিন্ডা লিখেন, ‘এক সময় জেনিকে কোলে নিয়ে এভাবে ছবির জন্য পোজ দিয়েছিলাম। আমার সেই ছোট্ট মেয়েটি এখন নিজেই মা এবং আমি তার সন্তানকে কোলে নিয়ে আজ ছবি তুলছি। এর চেয়ে অসাধারণ আর কিছু হতে পারে না। জেনিফার এবং তার স্বামী নাসার— উভয়ের জন্যই আমার শুভকামনা।’
 
গত আশির দশকের শেষের দিকে বিল গেটসের মাইক্রোসফট কোম্পানিতে যোগ দেন মেলিন্ডা। সেই সূত্রেই দু’জনের পরিচয় হয়। পরে ১৯৯৪ সালে তারা বিয়ে করেন। দীর্ঘ ২৭ বছরের বৈবাহিক জীবনে তাদের সংসারে জন্ম হয় তিন সন্তানের। জেনিফার গেটস তাদের বড় সন্তান। ২০২১ সালের ৩ মে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন এই দম্পতি। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে তা চুড়ান্তভাবে সম্পন্ন হয় ‍ওই বছর ২ আগস্ট। সাবেক এই দম্পতি ২০০০ সালে গঠন করেন দাতব্য সংস্থা বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন। বিবাহ বিচ্ছেদ হলেও তারা এই সংস্থার মাধ্যমে একসঙ্গে মানবকল্যাণমূলক কাজ চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশন বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে মানবকল্যাণে কাজ করছে। বিশ্বজুড়ে সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে লড়াই ও শিশুদের টিকাদানে উৎসাহিত করতে কোটি কোটি ডলার ব্যয় করছে তাদের এ প্রতিষ্ঠান। বাবা-মায়ের বিচ্ছেদের দু’মাস পর, অক্টোবর মাসে বিয়ে করেন জেনিফার গেটস। তার স্বামী মিশরীয় বংশোদ্ভূত নায়েল নাসার একজন পেশাদার অশ্বারোহী এবং অশ্বারোহন প্রশিক্ষক।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।