দেশকন্ঠ ডেস্ক : চোখ ধাঁধানো লুকে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। গাছের পাতা দিয়ে শরীর ঢেকে ক্যামেরার সামনে এলেন ‘ফাটাফাটি’ অভিনেত্রী। ক্যামেরার সামনে চোখের চাহনিতে ঝরে পড়ছে আবেদন। সেই ছবি ভাইরাল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
ঋতাভরীর ছবিতে এক ভক্ত মন্তব্য করলেন, ‘কী সুন্দর লাগছে। অনবদ্য।’ আরেকজন লিখলেন, ‘এমনি এমনি তো আর তোমাকে বং ক্রাশ বলে ডাকা হয় না। হেব্বি লাগছে।’ তবে এখানেও ট্রোলের হাত থেকে বাঁচতে পারেননি অভিনেত্রী। একজন মন্তব্য সেকশনে তাকে ‘কিয়ারার সস্তা কপি’ বলে ডাকলেন। আরেকজন আবার লিখলেন, ‘পাতা আবার ছাগল এসে না খেয়ে যায়’।
আগামী ১২ মে মুক্তি পাবে ফাটাফাটি। ঋতাভরী চক্রবর্তী ও আবির চট্টোপাধ্যায় অভিনীত এই ছবি গল্প বলবে এক প্লাস সাইজ মডেলের। বার্তা দেবে মডেলিং, সাজ কেবলই ছিপছিপে রোগা মেয়েদের জন্য নয়। অরিত্র মুখোপাধ্যায় এই ছবির পরিচালনা করেছেন। যে ছবির বার্তাই হলো, ‘আমরা মোটা হতে পারি, আমাদের জীবন মোটামুটি নয়। আমাদের জীবন ফাটাফাটি।’
বলে রাখা ভালো প্লাস সাইজ মডেল হতে ১৫-২০ কিলো ওজন বাড়ান ঋতাভরী। ২০২০ সালের শেষের দিক থেকে শারীরিক সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন ঋতাভরী। ২০২১ সালে দুটি অপারেশনও হয় তার। যার ফলে ওজন বেড়ে যায়। সেই সময় বাড়তি ওজন নিয়ে কম ট্রোলের মুখে পড়তে হয়নি তাকে। তবে সেসবে কখনোই পাত্তা দেন না ঋতাভরী। তাই তো ফাটাফাটির স্ক্রিপ্ট পছন্দ হলে ওজন বাড়ানো নিয়ে একবারও ভয় পাননি। তবে সিনেমার কাজ শেষ হওয়ার পর ধীরে ধীরে ওজন কমানো শুরু করেছেন।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।