• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৭:০১    ঢাকা সময়: ১৭:০১

মেসির নতুন ঠিকানা মিয়ামি

দেশকন্ঠ ডেস্ক : ‌শেষ হলো তিন ক্লাবের লড়াই। কয়েক মাস ধরে চলা সেই ম্যারাথনে শেষ পর্যন্ত জিতে নিয়েছে আমেরিকান মেজর সকার (এমএলএস) ক্লাব ইন্টার মিয়ামি। সর্বশেষ কাতার বিশ্বকাপের পর থেকেই পিএসজির আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসির দলবদলের আলোচনা শুরু হয়। ক্ষণে ক্ষণে বাঁক নিয়েছে সেই গুঞ্জন। অবশেষে বার্সেলোনা ও সৌদি আরবের আশায় গুড়েবালি করে দিয়ে মিয়ামি মেসিকে দলে ভিড়িয়েছে। ৭ জুন সন্ধ্যা নাগাদ স্প্যানিশ সাংবাদিক গিলেম বালাগ মেসিকে নিয়ে প্রথম সেই চমকে দেওয়া খবর দিয়েছিল। তার মতে, সম্প্রতি পিএসজিকে বিদায় বলা এই ফরোয়ার্ড মিয়ামিতে যেতে রাজি হয়েছেন। তবে বাকি ছিল মেসির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। এবার চূড়ান্তভাবে মিয়ামিতে যোগদানের ঘোষণা দিয়েছেন এই আর্জেন্টাইন অধিনায়ক। বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় প্যারিসে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম স্পোর্তো ও মুন্দো দেপোর্তিবোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইন্টার মিয়ামিতে নাম লেখানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন মেসি। বলেন, আমি বার্সেলোনায় ফিরে যাচ্ছি না, আমি ইন্টার মিয়ামিতে যাচ্ছি।
 
মেসির দলবদল আলোচনায় ঘুরে ফিরে আসছিল পুরনো ক্লাব বার্সেলোনার নাম। সে প্রসঙ্গে আর্জেন্টাইন মহাতারকা বলেন, আমি সত্যিই ফিরে আসতে চেয়েছিলাম কিন্তু, আমি ছেড়ে যাবার সময় যা অনুভব করেছিলাম তা অনুভব করার পর আবারো একই পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে চাইনি। আমার ভবিষ্যৎ অন্য কারো হাতে ছেড়ে দিতে চাই না। মেসি আরও বলেন, 'শুনেছিলাম, (আমার জন্য) বার্সেলোনাকে খেলোয়াড় বেচতে হবে বা খেলোয়াড়দের বেতন কমাতে হবে। আমি এর ভেতর দিয়ে যেতে চাইনি।' তবে মেসির এমন চমক জাগানো সিদ্ধান্তে বার্সেলোনার অবদানও কম নয়। গুঞ্জন রয়েছে, এই আর্জেন্টাইন মহাতারকার সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে তার বাবা ও এজেন্ট জর্জ মেসিকে নিশ্চয়তা দিতে পারেনি বার্সা। অন্যদিকে লোভনীয় সব প্রস্তাব নিয়ে সৌদি ক্লাব আল-হিলাল ক্রমাগত যোগাযোগ করে গেলেও, মেসি কাতালান ক্লাবটিকেই এক নম্বরে রেখেছিলেন। কিন্তু আবেগের সেই ঠিকানা অর্থ সঙ্কট ও লা লিগার কঠোর নীতিমালা মিলিয়ে মহাতারকাকে পুনরায় স্প্যানিশ ডেরায় ফেরাতে ব্যর্থ হয়েছে।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।