• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৬:০৬    ঢাকা সময়: ১৬:০৬

৬০ পেরিয়েও ছিপছিপে নীতা অম্বানী

বিশেষ প্রতিবেদন : তিন সন্তানের জন্মের পর থেকে ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৯০ কেজিতে। তবে সেই ওজনও কমিয়ে ফেলেছিলেন নিজের চেষ্টায়। কোন রুটিন মেনে এই বয়সেও নিজেকে ছিপছিপে রেখেছেন মুকেশ-পত্নী নীতা অম্বানী।
 
অম্বানীদের সামাজিক প্রতিপত্তি, ঐশ্বর্য, বিপুল সম্পত্তি নিয়ে চর্চা হয়েই থাকে। এসবের মাঝেও সর্ব ক্ষণ আলোচনায় থাকেন অম্বানী বাড়ির বড় বৌ নীতা অম্বানী। তাঁর সাজগোজ, অভিব্যক্তি, ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে চর্চা চলতেই থাকে। দুই ছেলে-বৌমা, মেয়ে-জামাই, নাতি-নাতনিদের নিয়ে ভরা সংসার। নীতার বয়সের চাকাও ৬০-এর কোঠা পার করেছে বছর কয়েক আগে। তবে মুকেশ-পত্নীর চেহারা দেখে তা বোঝার উপায় নেই। ঘরোয়া কোনও অনুষ্ঠান হোক কিংবা ছেলের বিয়ের— নাচে-গানে মাতিয়ে রাখেন নীতা। শুধু তাঁর গয়না নয়, নীতার ফিটনেসও সমান নজরকাড়া। সাক্ষাৎকারে নীতা জানিয়েছিলেন, বিয়ের সময় তাঁর ওজন ছিল ৪৫ কেজি। তবে তিন সন্তানের জন্মের পর থেকে ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৯০ কেজিতে। তবে সেই ওজনও কমিয়ে ফেলেছিলেন নিজের চেষ্টায়। কোন রুটিন মেনে এই বয়সেও নিজেকে ছিপছিপে রেখেছেন মুকেশ-পত্নী?
 
খাওয়াদাওয়ার বাড়তি নজর নীতা অম্বানীর। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে রোজ সকালে উঠে খালি পেটে দু’গ্লাস বিটের রস খান তিনি। বিটে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট শরীরের মেদ গলিয়ে দেয়। আলাদা করে মেদ জমতে দেয় না বিট।
 
রোজের ডায়েটে মাছ-মাংস না থাকলেও সবুজ শাকসব্জি দিয়ে তৈরি খাবার থাকে বেশি। শাকসব্জিতে রয়েছে এমন কিছু উপাদান, যা ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। মেদ গলিয়ে দেয়। সব্জিতে থাকা প্রোটিন, ফ্যাট, মিনারেলস ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।
 
ফল খাওয়া
রোগা হওয়ার ডায়েটে ফল থাকা বাধ্যতামূলক। এই পর্বে যত বেশি ফল খাওয়া যাবে, রোগা হওয়ার পথ তত মসৃণ হবে। নীতার সকালের জলখাবারে থাকে নানা ধরনের ফল। দুপুরের খাবার খাওয়ার পরেও একটি করে ফল খান তিনি। মাঝেমাঝেই ফলের রস বানিয়েও খান।
 
ডিটক্স পানীয়
সারা দিন ধরে অল্প অল্প করে লেবু, পুদিনা দিয়ে বানানো ডিটক্স পানীয়ে চুমুক দেন। এই পানীয় শরীর থেকে যাবতীয় টক্সিন বাইরে বার করে দেয়। গ্যাস, অম্বলের ঝুঁকি কমায়। হজমের গোলমাল থেকেও দূরে রাখে এই পানীয়। হজম ঠিকঠাক হলে ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়।
দেশকণ্ঠ//
 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।