• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৪:১২    ঢাকা সময়: ১৪:১২

‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ এর গান নিয়ে কথা বলেন আমির খান

  • বিনোদন       
  • ২৪ এপ্রিল, ২০২৪       
  • ৫২
  •       
  • ২৩:০৯:৫২

দেশকন্ঠ অনলাইন :  বলিউডের ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’ আমির খান। অভিনয়ের শুরুটা করেছিলেন ঘর থেকে! ভাই মনসুর খানের পরিচালিত সিনেমা ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’-এ অভিষেক হয় তার। সিনেমাটি ১৯৮৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল। সে সময় বক্স অফিসে টানা ৫০ সপ্তাহ চলেছিলো সিনেমাটি।  এই সিনেমার গান ‘অ্যায় মেরে হামসাফর’ অত্যাধিক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। রাজকুমার রাও-এর আপকামিং সিনেমা শ্রীকান্তের গান ‘পাপা কেহতে হ্যায়’-এর লঞ্চ ইভেন্টে ওই গান ও সিনেমা নিয়ে নানা কথা বলেন আমির খান।

২২ এপ্রিলে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনের জানানো হয়, মুক্তির মিছিলে থাকা রাজকুমার রাও-এর সিনেমা শ্রীকান্তের গান‘পাপা কেহতে হ্যায়’-এর লঞ্চ ইভেন্টে নিজের সিনেমা নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন আমির খান। তিনি বলেন, আমি আর মনসুর সিনেমাটির খুঁত খুঁজে খুঁজে বের করতাম। এবং আলোচনায় মেতে উঠতাম। তবে সফল হবো না সে ব্যাপারে শুরুতেই কোনো ধারণাই ছিল না। কিন্তু ছবি মুক্তির পর দর্শকের ভালোবাসা পেয়ে আমরা অভিভূত হয়ে যাই। আমার বিশ্বাস, এই সিনেমাটি ভারতীয় সিনেমার ইতিহাস বদলে দিয়েছিল। কারণ, ১৯৮৮ সাল থেকেই বদলটা শুরু হয়েছিল এবং মনসুর প্রথম সেটা করেন।

আমিরের ভাই মনসুর খান পরিচালনা করেছিলেন ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ সিনেমা। সে সময় বক্স অফিসে টানা ৫০ সপ্তাহ চলেছিলো সিনেমাটি।  এই সিনেমার গান ‘অ্যায় মেরে হামসাফর’অত্যাধিক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। আজও এই গানের আবেদন ফুরায়নি।

আমির খান ‘কেয়ামত সে কেয়ামত তাক’ সিনেমার সংগীত পরিচালক আনন্দ-মিলিন্দ, অভিনেত্রী জুহি চাওলা, কণ্ঠশিল্পী উদিত নারায়ণ ও অলোকা ইয়াগনিকের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

উল্লেখ্য, আমির খান বর্তমানে ‘সিতারে জমিন পর’ সিনেমার শুটিং নিয়ে ব্যস্ত। অন্যদিকে ‘লাহোর ১৯৪৭’ সিনেমাটি প্রযোজনা করছেন তিনি। এতে অভিনয় করছেন সানি দেওল।
দেশকন্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।