• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২  নিউইয়র্ক সময়: ১৮:২৪    ঢাকা সময়: ০৪:২৪

পরনে ২৩ ফুট লম্বা শাড়ি ৬ ঘণ্টা ওয়াশরুমে যাননি আলিয়া

  • বিনোদন       
  • ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪       
  • ১২৭
  •       
  • --

দেশকন্ঠ অনলাইন : বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট। অভিনয় গুণে অনেক আগেই নিজের জাত চিনিয়েছেন মহেশ কন্যা। ভারতের কাঁটাতার পেরিয়ে ছড়িয়েছে তার খ্যাতি। অভিনয়ের প্রতি যেমন যত্নশীল, তেমনি ফ্যাশনেও সচেতন এই নায়িকা। চলতি বছরের মে মাসে বিশ্বের অন্যতম বড় ফ্যাশন ইভেন্ট মেট গালাতে শাড়ি পরে হাজির হয়ে নজর কাড়েন আলিয়া।

মেট গালায় তোলা বেশ কিছু ছবি নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন আলিয়া ভাট। তাতে দেখা যায়, ফ্লোরা শাড়ি পরেছেন আলিয়া। এ শাড়ির লম্বা একটি আঁচল পড়ে আছে ফ্লোরে। শরীর থেকে যেন ঠিকরে পড়ছে রূপের দ্যুতি! এই শাড়ির আঁচলের দৈর্ঘ্য ২৩ ফুট। মেট গালার সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে বিস্ময়কর তথ্য জানালেন আলিয়া ভাট।


সম্প্রতি ‘দ্য গ্রেট ইন্ডিয়ান কপিল শো’-এর দ্বিতীয় সিজনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত হন আলিয়া ভাট। মূলত, তার পরবর্তী সিনেমা ‘জিগরা’-এর প্রচারের অংশ হিসেবে এ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এ সময় সিনেমাটির টিমের অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় মেট গালার অভিজ্ঞতা জানান আলিয়া ভাট।

এ অনুষ্ঠানে সঞ্চালক কপিল শর্মা মেট গালার ছবি প্রদর্শন করেন। এক পর্যায়ে আলিয়ার ছবি সামনে আসে। ওই সময়ে অভিনেত্রী অর্চনা পূরন সিং জানতে চান, এ ধরনের পোশাক পরে মানুষ কীভাবে ওয়াশরুমে যান? এ প্রশ্নের উত্তরে আলিয়া ভাট বলেন, ‘আপনি না! এ পোশাক পরার পর ৬ ঘণ্টা আমি ওয়াশরুমে যাইনি।’

এর আগে ইন্ডিয়া টুডে জানায়, আনাইতা শ্রফ আদজানিয়ার স্টাইলে শাড়িটি তৈরি করেন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখার্জি। এ শাড়িতে রয়েছে ২৩ ফুট লম্বা এমব্রয়ডারি করা আঁচল। শাড়িটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে সিল্ক ফ্লস, গ্লাস বিডিং, রত্নপাথর, গোলাপী-সবুজ রঙের ফুল, পুঁতির ট্যাসেল। এসবই হাতের কাজ। শাড়িটির অন্যতম আকর্ষণ সামনের দিকে থাকা রাফলড প্লিট। ১৬৫ জন কর্মী ১ হাজার ৯৬৫ ঘণ্টায় শাড়িটি তৈরি করেন।

‘জিগরা’ সিনেমা ধর্মা প্রোডাকশনের সঙ্গে যৌথভাবে প্রযোজনা করছেন আলিয়া ভাট। অ্যাকশন ঘরানার এ সিনেমা পরিচালনা করেছেন ভাষণ বালা। আগামী ১১ অক্টোবর সিনেমাটি মুক্তির কথা রয়েছে। তা ছাড়া ‘আলফা’নামে একটি সিনেমার কাজ আলিয়ার হাতে রয়েছে।

তথ্যসূত্র: দ্য ফ্রি প্রেস জার্নাল
পথরেখা//

  মন্তব্য করুন
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।