• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৫:২১    ঢাকা সময়: ১৫:২১

স্বামীর মৃত্যুর পর মুনমুন বললেন আমাদের জীবনটাই বদলে যাবে

  • বিনোদন       
  • ১৯ নভেম্বর, ২০২৪       
  •       
  • ২০:৫১:০৭

দেশকন্ঠ অনলাইন : ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেত্রী মুনমুন সেনের স্বামী ভরত দেব ভার্মা আজ মারা গেছেন। দিল্লিতে অবস্থান করার কারণে এ সময় পাশে ছিলেন না তিনি। তাদের কন্যা রাইমা সেনও দিল্লিতে ছিলেন। মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করে কলকাতার বিমান ধরেন মা-মেয়ে। আজ বিকাল ৪টার দিকে কলকাতা বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা। তখন ভরত দেব ভার্মার মরদেহের পাশে বসে ছিলেন মুনমুন সেনের ছোট মেয়ে রিয়া সেন। ভারতীয় একটি গণমাধ্যম এ খবর প্রকাশ করেছে।


এ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, মুনমুন সেনের স্বামীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে শোবিজ অঙ্গনের তারকারা কলকাতার বালিগঞ্জের বাড়িতে হাজির হতে থাকেন। আবির চ্যাটার্জি, সুজয়প্রসাদ চ্যাটার্জি, ঊষা উত্থুপ, তেলঙ্গানার রাজ্যপাল জিষ্ণু দেব ভার্মা, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তসহ অনেকে হাজির হন। তারা সবাই মুনমুন সেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সন্ধ্যা ৬টা নাগাদ বাড়ির বাইরে আসেন মুনমুন ও রাইমা সেন। তবে রিয়া সেন বাড়ির বাইরে আসেননি।

এ সময় মুনমুন সেন বলেন, “আজকের পর জীবনটা বদলে যাবে। সকলকে আগলে রাখতেন। আমাদের জীবনটাই বদলে যাবে।” দিল্লিতে ছিলেন রাইমা সেনও। যার কারণে বাবার মৃত্যুর সময়ে পাশে থাকতে পারেননি তিনি। আফসোস করে রাইমা সেন বলেন, “শেষ সময় পাশে থাকতে পারলাম না। বাবাকে খুব মিস করব।” এসময় রাইমা সেনের চোখ ছলছল করছিল।

মহানায়িকা সুচিত্রা সেনের কন্যা মুনমুন সেন। ১৯৭৮ সালে সুচিত্রা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে ভরতের সঙ্গে কন্যার বিয়ে দেন। জানা যায়, স্বামীর অনুমতি নিয়ে অভিনয়ে নাম লেখান মুনমুন সেন। কিন্তু এ সিদ্ধান্ত প্রথমে মেনে নেননি সুচিত্রা। এ নিয়ে মনমালিন্য তৈরি হয়েছিলেন। যদিও পরবর্তীতে তা মিটে যায়। মুনমুন-ভরত দম্পতির দুই কন্যা। তারা হলেন— রাইমা সেন ও রিয়া সেন। তারা দুজনেই জনপ্রিয় অভিনেত্রী।

ত্রিপুরার রাজ পরিবারের সন্তান ভরত দেব ভার্মা। ভরতের মায়ের নাম ইলা দেবী, তিনি ছিলেন কোচবিহারের রাজকুমারী, যার ছোট বোন গায়ত্রী দেবী জয়পুরের মহারানি। ১৯৪১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন ইলা দেবী। ত্রিপুরার মহারাজা রমেন্দ্রকিশোর দেব ভার্মাকে বিয়ে করেন তিনি। এ দম্পতির পুত্র ভরত।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।