• বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ১৩:৩২    ঢাকা সময়: ২৩:৩২

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই সাক্ষাৎ অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার

  • বিনোদন       
  • ০২ ডিসেম্বর, ২০২৪       
  • ৩৪
  •       
  • ১৯:৩৬:২৭

দেশকন্ঠ অনলাইন : বলিউড অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন বিচ্ছেদ নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছে বলে ধারণা নেটিজেনদের। এর মধ্যেই কন্যার জন্মদিন পালন করেন ঐশ্বরিয়া। সেই জন্মদিনের অনুষ্ঠান উদযাপনের একগুচ্ছ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছিলেন অভিনেত্রী। কোথাও দেখা যায়নি জুনিয়র বচ্চনকে। নেটিজেনরা ধরেই নিয়েছিলেন— সত্যিই বিচ্ছেদ হচ্ছে বচ্চন দম্পতির।

বলিপাড়ায় জল্পনা— সাবেক বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চন বিচ্ছেদের পথে হাঁটছেন। চলতি বছরে অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের আসরে এ জল্পনা আরও ঘনীভূত হয়। বিয়েতে পৃথকভাবে প্রবেশ করেছিলেন দম্পতি। এমনকি কিছু দিন আগে ঐশ্বরিয়ার জন্মদিনেও বচ্চন পরিবারের পক্ষ থেকে আসেনি কোনো শুভেচ্ছাবার্তা। আরাধ্যার জন্মদিনেও দেখা যায়নি অভিষেককে।

আনন্দবাজার প্রতিবেদন সূত্রে জানা গেছে, অভিষেককন্যার আরাধ্যার জন্মদিনের উদযাপনের একগুচ্ছ ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেছিলেন অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া। কোথাও দেখা যায়নি জুনিয়র বচ্চনকে। নেটিজেনরা ধরেই নিয়েছিলেন— সত্যিই বিচ্ছেদ হচ্ছে বচ্চন দম্পতির। অনেকেই অভিষেককে কটাক্ষ করে বলেছিলেন—মেয়েটার জন্মদিনেও থাকতে পারলেন না? কিন্তু ঘটনা হলো উল্টো— সেদিন নাকি মেয়ের জন্মদিনের উদযাপনে সশরীরে উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা অভিষেক বচ্চন। জন্মদিনের অনুষ্ঠান আয়োজনকারী সংস্থার শেয়ার করে নেওয়া ভিডিওতে ধরা পড়লেন অভিনেতা। এ ভিডিতেই সব জল্পনায় পানি ঢেলে দিয়েছে। নেটিজেনদের প্রশ্ন— ভালোই তো আছেন বচ্চন দম্পতি, তাহলে কেন বিচ্ছেদের এ নাটক?

গত ১৩ বছর ধরে আরাধ্যার জন্মদিনের অনুষ্ঠান আয়োজন করছে একটি সংস্থা। তাই সেই সংস্থাকে শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন অভিষেক। ভিডিওতে অভিনেতা বলেছেন, ধন্যবাদ। ১৩ বছর হয়ে গেল ভাবা যায়! ১৩ বছর ধরে আরাধ্যার জন্মদিনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ। তোমরা আমাদের পরিবার হয়ে গেছ। এই দিনটি আমাদের ও আরাধ্যার জন্য বিশেষ করে তোলার জন্য ধন্যবাদ।

এই ভিডিও স্পষ্ট করে দিয়েছে, আরাধ্যার জন্মদিন অর্থাৎ ১৬ নভেম্বরে একসঙ্গেই ছিলেন অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া, তাহলে কি সব ঠিকই রয়েছে বচ্চন দম্পতির মধ্যে? বৃথাই জল্পনা চলছে— প্রশ্ন উঠছে নেটিজেনদের মাঝে।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।