Severity: Notice
Message: Undefined offset: 1
Filename: public/news_details.php
Line Number: 60
Backtrace:
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/application/views/public/news_details.php
Line: 60
Function: _error_handler
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/application/controllers/Public_view.php
Line: 72
Function: view
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/index.php
Line: 315
Function: require_once
দেশকন্ঠ অনলাইন : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোট ১৮ ফেব্রুয়ারি শহিদ ড. জোহা দিবসকে ‘জাতীয় শিক্ষক দিবস’ ঘোষণার দাবিতে গণবিবৃতি আহ্বান ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালন করছে। রাবি উপাচার্য ড. সালেহ হাসান নকীব কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।বৃহষ্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ জোহা চত্বরে গণস্বাক্ষর কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট সবাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছে।
গণস্বাক্ষরে অংশ নিয়ে আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ইশতিয়াক আহমেদ বলেন, জোহা স্যার আমাদের প্রতিবাদের প্রতীক। উনি আমাদের সাহস জুগিয়েছেন। শিক্ষার্থীদের কাছে উনাকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করা দরকার। এতে শিক্ষার্থীরা ন্যায়ের পথে থাকবে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি তোফায়েল আহমদ তোফা বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও শহিদ ড. জোহার আত্মত্যাগের যথাযথ রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি মেলেনি। আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শিক্ষক দিবস’ ঘোষণার দাবি জানাই।
উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন রিডার (প্রক্টর) ও রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে শহিদ হন। ১৭ ফেব্রুয়ারি শিক্ষক সভায় শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদ জানিয়ে ড. জোহা ঘোষণা দেন- ‘আজ আমি ছাত্রদের রক্তে রঞ্জিত। এর পর কোনো গুলি হলে তা কোনো ছাত্রের গায়ে না লেগে যেন আমার গায়ে লাগে।’ এরপর ১৮ ফেব্রুয়ারি শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে পাকিস্তানি সেনাদের বন্দুকের সামনে বুক পেতে দেন তিনি। ১৮ ফেব্রুয়ারি ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথম কোনো শিক্ষক হত্যার ঘটনা, যা পরবর্তী সময়ে স্বাধীনতা আন্দোলনকেও ত্বরান্বিত করে।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।