Severity: Notice
Message: Undefined offset: 1
Filename: public/news_details.php
Line Number: 60
Backtrace:
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/application/views/public/news_details.php
Line: 60
Function: _error_handler
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/application/controllers/Public_view.php
Line: 72
Function: view
File: /home/teamdjango/public_html/deshkontho.com/index.php
Line: 315
Function: require_once
দেশকন্ঠ অনলাইন : চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে আজ মাঠে নামছে ভারত ও বাংলাদেশ। ২০০৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়ের পর আর কখনো তাদের হারাতে পারেনি টাইগাররা।
সে আক্ষেপটা কি আজ ঘুচবে? সে প্রশ্নের উত্তরটা মিলবে কিছুক্ষণ পরই। এ ম্যাচের লাইভ আপডেট পেতে চোখ রাখুন যুগান্তর অনলাইনে।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২১:১৫ পিএম
রিশাদের আরও এক, ম্যাচে ফিরছে বাংলাদেশ
রিশাদ হোসেনকে অ্যাক্রস দ্য লাইন তুলে খেলতে গিয়েছিলেন অক্ষর পাটেল, তবে বলটা সরাসরি ওপরে উঠে গেল, পিচের পাশে থেকে সহজে ক্যাচ নিলেন রিশাদ নিজেই।
তাতে বাংলাদেশ পেয়ে গেল চতুর্থ উইকেটের দেখা। ম্যাচে ফেরার পথও দেখা যাচ্ছে এখন।
ভারত ১৪৪/৪, ৩০.১ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২১:০৩ পিএম
ইনফর্ম শ্রেয়াসকে বিদায় করলেন মুস্তাফিজ
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সবশেষ সিরিজে তার রানগুলো ছিল যথাক্রমে ৫৯, ৪৪, ৭৮। ব্যাটারের নাম শ্রেয়াস আইয়ার।
সেই তিনি আজ বিদায় নিলেন ১৫ রানেই। তাকে ফেরালেন মুস্তাফিজুর রহমান। তার অফ কাটার তুলে মারতে গিয়ে মিড অফে ক্যাচ দিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে।
ভারত ১৩৩/৩, ২৭.৪ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২০:৪৩ পিএম
কোহলিকে শিকার বানালেন রিশাদ
লেগ স্পিনে কোহলির দুর্বলতা সর্বজনবিদিত। তার ফায়দাটাই লুটলেন রিশাদ হোসেন। তাকে শিকার বানালেন এবার।
তার ফুলার লেন্থের বলে লেট কাট করতে গিয়ে কোহলি ক্যাচ দিয়েছেন ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। সেখানে থাকা সৌম্য সরকার কোনো ভুল করেননি ক্যাচটা নিতে। ৩৮ বলে ২২ রান করে ফিরলেন কোহলি।
ভারত ১১২/২, ২২.৪ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৯:৫৮ পিএম
উইকেটের দেখা মিলল পাওয়ারপ্লের শেষে এসে, ফিরলেন রোহিত
২২৯ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট করতে নেমে ভারত শুরুটা করেছে বেশ ভালো। দশ ওভার শেষেই তুলে ফেলেছে ৬৯ রান।
মনে হচ্ছিল পাওয়ারপ্লেতে এক উইকেটও তুলে নিতে পারবে না বাংলাদেশ। তবে দশম ওভারের পঞ্চম বলে সে সফলতার দেখা পাইয়ে দিলেন তাসকিন আহমেদ। তার বলে কভারপয়েন্টে রিশাদ হোসেনের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন রোহিত শর্মা। ৬৯ রানে প্রথম উইকেট খোয়াল ভারত।
ভারত ৬৯/১, ১০ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:৪৩ পিএম
তাওহীদের বিদায়, ২২৮ রানের পুঁজি বাংলাদেশের
শেষ ব্যাটার হিসেবে তাওহীদ হৃদয় বিদায় নিলেন। হার্ষিত রানার বলে ক্যাচ দিলেন মোহাম্মদ শামির হাতে। ১১৭ বলে ১০০ রানের দারুণ এক লড়াকু ইনিংস খেলে বিদায় নিলেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে শেষ হলো বাংলাদেশের ইনিংস।
বাংলাদেশ ২২৮/১০, ৪৯.৪ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:৩৫ পিএম
সংগ্রাম করে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাওহীদ
সংগ্রাম করে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তাওহীদ
দুবাইয়ের তীব্র গরমে ব্যাট করতে হয়েছে। কিছুক্ষণ আগে থেকে বেশ ক্র্যাম্প করতে দেখা যাচ্ছে
অবশেষে এত সংগ্রামের পর সেঞ্চুরিটা পেয়ে গেলেন তাওহীদ হৃদয়। ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির দেখা পেলেন তিনি।
বাংলাদেশ ২২৮/৮, ৪৮.১ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:২১ পিএম
বোল্ড হয়ে ফিরলেন সাকিব
মোহাম্মদ শামির অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারিটা তানজিম হাসান সাকিব লেগসাইডে টেনে খেলতে চেয়েছিলেন। তবে তাতে সফল হননি তিনি। বলটা তার ব্যাটের ভেতরের কানায় লেগে ভাঙে তার স্টাম্প। রানের খাতা খোলার আগেই সাকিব বিদায় নেন।
বাংলাদেশ ২১৫/৮, ৪৬.২ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:১৫ পিএম
দুই ছক্কার পর শেষ রিশাদের ক্যামিও
একটা চার মেরে শুরু করেছিলেন, এরপরও রিশাদ হোসেন কুলদীপ যাদবকে হাঁকিয়েছেন দুটো ছক্কা। তবে এরপরই হার্ষিত রানার বলে আউট হলেন তিনি। তার শর্ট বল কাট করতে গিয়ে শর্ট থার্ড ম্যানে থাকা হার্দিক পান্ডিয়ার হাতে ক্যাচ দেন রিশাদ। ১২ বলে ১৮ রান করে আউট হন তিনি।
বাংলাদেশ ২১৪/৭, ৪৫.৩ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮:০০ পিএম
রেকর্ডের পরই জাকেরের বিদায়
মোহাম্মদ শামির অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা টেনে কাউ কর্নার দিয়ে সীমানাছাড়া করতে চেয়েছিলেন জাকের আলি। তবে যা চেয়েছিলেন তা পারলেন না। লং অন থেকে ২৮ মিটার দৌড়ে এসে মিড উইকেট অঞ্চল থেকে ক্যাচটা নিলেন বিরাট কোহলি। জাকের বিদায় নিলেন ১১৪ বলে ৬৮ রান করে। ভাঙল দুজনের ২০৬ বলে ১৫৪ রানের জুটিটা।
বাংলাদেশ ১৮৯/৬, ৪২.৪ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৭:৫৬ পিএম
৩ রেকর্ড গড়ল হৃদয়-জাকেরের জুটি
বাংলাদেশকে ঘোর বিপদের হাত থেকে রক্ষা করেছেন প্রথমে। তাওহীদ হৃদয় আর জাকের আলির ব্যাটে চড়ে দল এখন লড়াকু স্কোরের আশাও দেখছে।
দুজনই ফিফটির দেখা পেয়ে গেছেন, এখন এগোচ্ছেন সেঞ্চুরির দিকে। ইতোমধ্যে তাদের এই জুটি তিনটি রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাসে এটাই এখন সবচেয়ে বড় ষষ্ঠ উইকেট জুটি। ২০০৬ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে মার্ক বাউচার আর জাস্টিন কেম্প ষষ্ঠ উইকেটে ১৩১ রান তুলেছিলেন, প্রায় ১৯ বছর সে রেকর্ডটা অক্ষত ছিল। আজ ভেঙে গেল তা। ষষ্ঠ উইকেটে এখন পর্যন্ত হৃদয় আর জাকের মিলে তুলেছেন ১৫২ রান।
দেড়শ রান ছুঁয়ে ফেলতে এই জুটি বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোচ্চ ষষ্ঠ উইকেট জুটিও বনে যায়।আগের রেকর্ডটাতেও নাম ছিল জাকের আলীর, গেল বছর বেসেটেরেতে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে মিলে এই রেকর্ড গড়েছিলেন তিনি।
তারও অনেক আগে দুজনের জুটি গড়ে ফেলেছিল দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে লম্বা ষষ্ঠ উইকেট জুটির রেকর্ড। এর আগে ষষ্ঠ উইকেটে ১৫৩ বল খেলে এই রেকর্ডটা গড়েছিলেন ইমরুল কায়েস আর মাহমুদউল্লাহ, আজ সে রেকর্ডটাকেই সবার আগে ভেঙেছেন হৃদয় আর জাকের।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৭:২৯ পিএম
৫০ ছুঁলেন হৃদয়ও
৩৬তম ওভারের প্রথম বলে ফিফটির দেখা পেয়েছিলেন জাকের আলি অনিক। তার পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে ৫০ ছুঁয়ে ফেললেন তাওহীদ হৃদয়। তার ফিফটি ছুঁতে লাগল ৮৫ বল। তিনিও জাকেরের মতো ৩ বাউন্ডারি মেরেছেন ফিফটি ছোঁয়ার আগে।
বাংলাদেশ ১৪০/৫, ৩৬.২ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৭:২৭ পিএম
জাকেরের ফিফটি
জাকেরের ফিফটি
তাওহীদ হৃদয়ের চেয়ে পরেই উইকেটে এসেছিলেন জাকের আলি। তবে ফিফটিটা তার আগেই পেয়ে গেছেন তিনি। ৮৭ বলে ফিফটি ছুঁয়েছেন তিনি। পুরো ইনিংসে ৩টি চার মেরেছেন তিনি।
তাওহীদও অবশ্য খুব বেশি পিছিয়ে নেই। ফিফটি করতে তার চাই আর মোটে একটি রান।
বাংলাদেশ ১৩৪/৫, ৩৫.১ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৬:৪১ পিএম
জাকের-হৃদয়ের ৫০ রানের জুটি
শুরুর পাঁচ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছিল মোটে ৩৬ রান। তাতে শঙ্কা জেগেছিল দুই অঙ্কে গুটিয়ে যাওয়ার। তবে তাওহীদ হৃদয় আর জাকের আলী অনিকের ব্যাটে সে ধাক্কা সামাল দিল বাংলাদেশ। দুজন মিলে ষষ্ঠ উইকেটে তুলে নিয়েছেন ৫০ রান। এই রান করতে দুজন খেলেছেন ৮৮ বল।
সুযোগ অবশ্য দুজনই দিয়েছেন ভারতকে। অন্তত দুবার আউট হতে পারতেন দুজন। তবে ভাগ্য এখন পর্যন্ত সহায় আছে হৃদয় জাকেরের। সেটা কি দুজনে কাজে লাগাতে পারবেন?
বাংলাদেশ ৮৬/৫, ২৩ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৬:১০ পিএম
১০ এর আগেই ৫ নেই, এ তো পরিচিত দৃশ্যই!
পাওয়ারপ্লে শেষের আগেই ৫ উইকেট নেই হয়ে গেছে বাংলাদেশের। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ এর শুরুটা এর চেয়ে বাজে বুঝি হতেই পারত না দলের।
তবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে এমন দৃশ্য অচেনা নয় দলটার। এ নিয়ে নিজেদের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ইতিহাসে তৃতীয় বারের মতো দশ ওভার শেষের আগেই ৫ উইকেট খুইয়ে বসেছে বাংলাদেশ!
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫:৫২ পিএম
তানজিদ গেলেন, সঙ্গে মুশফিকও; অক্ষরের হ্যাটট্রিকের আক্ষেপ
তানজিদ হাসান তামিম আশা দেখাচ্ছিলেন। ২৫ বলে ২৫ রান করে তাকে ফিরতে হলো অক্ষর পাটেলের শিকার বনে। অক্ষরের অ্যারাউন্ড দ্য উইকেট থেকে করা ডেলিভারিটা তার ব্যাটের কানা ছুঁয়ে চলে যায় উইকেটরক্ষক লোকেশ রাহুলের হাতে। আবেদনে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না অক্ষর। আম্পায়ারও সাড়া দিচ্ছিলেন না। তবে রাহুলের জোরালো আবেদনে শেষমেশ সাড়া দেন আম্পায়ার।
পরের বলে মুশফিকও ক্যাচ দিলেন ওই রাহুলেরই হাতে। দুই বলে দুই উইকেট খুইয়ে বাংলাদেশ ঘোর বিপদে। সেটা আরও বাড়তে পারত পরের বলেই। নতুন ব্যাটার জাকের আলী অনিক ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন দ্বিতীয় স্লিপে থাকা রোহিত শর্মার হাতে। তবে সেটা রোহিত তালুবন্দি করতে পারেননি। অক্ষর পোড়েন হ্যাটট্রিক না পাওয়ার বেদনায়।
বাংলাদেশ ৩৫/৫, ৮.৪ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫:৩৬ পিএম
দুই অঙ্কে যেতে পারলেন না মিরাজও
ব্যাটিং অর্ডারে উন্নতি হয়েছিল মেহেদি হাসান মিরাজের। চারে তুলে আনা হয়েছিল তাকে। তবে যে কারণে তাকে চারে আনা হয়েছিল, সে উদ্দেশ্য পূরণে তিনি ব্যর্থ। ধস সামাল দিতে ব্যর্থ হলেন তিনি।
মোহাম্মদ শামির অফ স্টাম্পের একটু বাইরে করা ফুলার লেন্থের ডেলিভারিটায় ব্যাট চালিয়েছিলেন মিরাজ। তা তার ব্যাটের কানায় লেগে চলে গেল স্লিপে থাকা শুভমান গিলের কাছে। মিরাজ ফিরলেন ১০ বলে ৫ রান করে।
বাংলাদেশ ২৬/৩, ৬.২ ওভার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫:২৪ পিএম
সৌম্যর পর শান্তও ফিরলেন শূন্য রানে
ভেতরের দিকে ঢোকা বলটি বুঝতেই পারেননি সৌম্য সরকার। সফল হন ভারতের পেসার মোহাম্মদ শামি। পরের ওভারে দলকে সামাল দিতে আসা নাজমুল হোসেন শান্তও করেন একই ভুল। হার্ষিত রানার বলে বিরাট কোহলির কাছে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাংলাদেশের অধিনায়ক।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ২ উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে টাইগাররা। ২ ওভার শেষে সংগ্রহ ২ রান। ৫ বলে শূন্য রানে ফিরেছেন সৌম্য। ২ বল টিকতে পেরেছিলেন অধিনায়ক শান্ত। চাপ কাটিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিচ্ছেন তানজিদ হাসান (১১ ) ও মেহেদী হাসান মিরাজ।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।