• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২  নিউইয়র্ক সময়: ১৩:১৮    ঢাকা সময়: ২৩:১৮

রান্না করতে গিয়ে আলিয়ার হাত

দেশকণ্ঠ অনলাইন : আগেই চুল বাঁধতে পারতেন, এবার রাঁধছেনও অভিনেত্রী আলিয়া ভট্ট। মা সোনি রাজদানের রান্নাঘরে ঢুকে তাঁর কাছ থেকেই রান্না শিখছেন তিনি। কখনও ময়দায় ময়ান দিতে দেখা যাচ্ছে আলিয়াকে, কখনও বা মায়ের থেকে খুঁটিয়ে বুঝে নিচ্ছেন কোন মশলা কতটা দেওয়ার পরে থামা উচিত। তেমনই এক রান্না করতে গিয়ে বাঁধল গণ্ডগোল। হাতে ছ্যাঁকা খেলেন অভিনেত্রী!
 
দিন কয়েক হল ইউটিউবে নিজের চ্যানেলে একটি শো চালু করেছেন আলিয়া। নাম, ‘ইন মাই মামাজ় কিচেন’। আলিয়ার রান্না শেখার অভিজ্ঞতা সেখানেই এক একটি পর্ব হয়ে ভেসে উঠছে। একটি ভিডিয়োয় আলিয়াকে দেখা যাচ্ছে তাঁর প্রিয় খাবার ‘ম্যাক অ্যান্ড চিজ়’ বানাতে। আর একটিতে তিনি বানাচ্ছেন তাঁর প্রিয় মিষ্টি। এই মিষ্টি বানানোর পর্বেই হাত পুড়েছে আলিয়ার।
 
অনভ্যস্ত হাতে রাঁধাবাড়াকে ‘হাত পুড়িয়ে রান্না করা’ বলতেন পুরনো দিনের মানুষজন। এক সন্তানের মা এবং বলিউডের প্রথম সারির অভিনেত্রী আলিয়ারও যে রান্নাঘরে ঢোকার প্রয়োজন পড়েনি কখনও তা ভিডিয়ো দেখেই বোঝা যায়। একটি ভিডিয়োয় সোনিকে বলতেও শোনা যায়, ‘‘অবশেষে রান্নাটা শেখা হবে তোমার।’’ আলিয়ার ভিডিয়ো দেখে তাঁর ভক্তেরাও বলছেন, আলিয়ার রান্না শেখাটা সত্যিই হবে মনে হচ্ছে। কারণ তিনি আক্ষরিক অর্থেই হাত পুড়িয়ে রান্না করছেন!
 
মায়ের সঙ্গে আলিয়া রেঁধেছেন অ্যাপল ক্রাম্বল পাই। আলিয়া জানিয়েছেন, ছোট বেলায় মায়ের হাতে বানানো ওই মিষ্টির জন্য মুখিয়ে থাকতেন তিনি আর তাঁর দিদি শাহীন। এখন অবশ্য তিনি নায়িকা। যখন তখন মিষ্টি খাওয়ার উপায় নেই। তবে নিজের ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিয়োয় সে সব বিধি নিষেধকে পাত্তা না দিয়েই ঠান্ডা ক্রিম ছড়ানো গরম অ্যাপল ক্রাম্বল পাইয়ের টুকরো মুখে পুড়লেন আলিয়া। উপভোগ করলেন তারিয়ে তারিয়ে। আর ঠিক সেই সময় অসাবধানতাবশত হাত দিয়ে ফেললেন সবে অভেন থেকে গরম লোহার পাত্রে!
 

 

  মন্তব্য করুন
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।