• শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২  নিউইয়র্ক সময়: ১৩:২৭    ঢাকা সময়: ২৩:২৭

অনেক ক্ষতচিহ্নের দাগ থাকে না : প্রিয়াঙ্কা

  • বিনোদন       
  • ১৬ এপ্রিল, ২০২৫       
  • ২১
  •       
  • ২৩:০১:১০

দেশকন্ঠ  অনলাইন : ভারতীয় বাংলা সিনেমার আলোচিত অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার। তার অভিনীত নতুন ওয়েব সিরিজ ‘লজ্জা টু’। কয়েক দিন আগে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পেয়েছে। প্রথম পার্টের মতো দ্বিতীয় সিজনেও জয়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রিয়াঙ্কা। জয়া নামে একজন নারীর একা থাকার সংগ্রাম দেখা যাবে সিরিজটিতে। এ সিরিজের মুক্তি উপলক্ষে ভারতীয় একটি গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। এ আলাপচারিতায় জানতে চাওয়া হয়, শারীরিক নির্যাতন নিয়ে সমাজ কথা বললেও মানসিক নির্যাতন নিয়ে কথা কম হয়। ‘লজ্জা’ সিরিজের দ্বিতীয় সিজনেও কী বিষয়টি উঠে এসেছে?

জবাবে প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “সিজন ওয়ানে আমরা বলেছিলাম, গায়ে হাত না দিয়েও আঘাত করা যায়। অনেক ক্ষতচিহ্নের কালশিটে দাগ থাকে না। সেটা আরো মুশকিল। বাইরে থেকে সেই দাগ কিন্তু দেখা যায় না। আর সেখানেই জয়ার স্ট্রাগল।” ভারবাল অ্যাবিউজের শিকার হয়েছেন কি না? উত্তরে প্রিয়াঙ্কা সরকার বলেন, “কিছু মানুষ আছেন তারা গালাগালিতে বেশ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। যদি সেটা পছন্দ না হয় আমাদেরকেই তো মুখ খুলতে হবে।”

একটি রিসোর্টে মারা যায় জয়ার বন্ধু শৌর্য। সেখানে জয়াও ছিল। শৌর্যর সঙ্গে জয়ার অবৈধ সম্পর্ক ছিল, সবাই এমন সন্দেহ করতে থাকে। স্বামীর মৌখিক নিগ্রহের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় যেসব মানুষকে পাশে পেয়েছিল জয়া, তারাও দূরে চলে যায়। ফলে আরো কোণঠাসা হয়ে পড়ে সে। স্বামী, সংসার, সন্তান— সব হারিয়ে শূন্য হাতে বিচারব্যবস্থার দ্বারস্থ হয় জয়া। এমন গল্প নিয়ে এগিয়েছে ‘লজ্জা টু’ সিরিজের কাহিনি। এই জয়া চরিত্রে দেখা যাবে প্রিয়াঙ্কাকে। তা ছাড়াও অভিনয় করেছেন দীপঙ্কর দে, অনিন্দিতা বসু, অনুজয় চ্যাটার্জি প্রমুখ। ব্যক্তিগত জীবনে টলিউডের চিত্রনায়ক রাহুল ব্যানার্জিকে ভালোবেসে বিয়ে করেন প্রিয়াঙ্কা। তাদের সংসারে সহজ নামের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। বিয়ে-বিচ্ছেদ থেকে আবার সংসারে ফেরা— সব কিছু নিয়েই তুমুল সমালোচিত হয়েছেন এই দম্পতি। ফলে ব্যক্তিগত জীবনেও অনেকটা সংগ্রাম করেছেন প্রিয়াঙ্কা।
দেশকন্ঠ/এআর
 

  মন্তব্য করুন
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।