• মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১৫ মাঘ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ১৬:৫৫    ঢাকা সময়: ০২:৫৫

৫৬-তে পা রাখলেন এ আর রহমান

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : যার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ হয় সারাবিশ্ব। পেয়েছেন বিশ্বজোড়া স্বীকৃতি। দুটি অস্কার, একটি বাফটা পুরস্কার, একটি গোল্ডেন গ্লোব, চারটি ন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ড এবং ১৩ টি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড রয়েছে তার ঝুলিতে। শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) ৫৬-তে পা রাখলেন ভারতীয় সংগীত কিংবদন্তি এ আর রহমান। জন্মের পর কিন্তু এ এস দিলীপ কুমার নামেই পরিচিত ছিলেন তিনি। কিন্ত তাকে এখন গোটা দুনিয়া চেনেন এ আর রহমান নামেই। শোনা যায়, ১৯৮৮ সালে যখন রহমানের ২১ বছর বয়স তখন তার বোন কঠিন রোগে আক্রান্ত হন। তখন আবদুল কাদের জিলানি নামের এক মুসলিম পীর তার বোনকে সুস্থ করেন। মুসলিম পীরের দোয়ায় বোনের সুস্থতার পর রহমানের গোটা পরিবার ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তারপরই এস দিলীপ কুমার-এর নাম পরিবর্তিত হয়ে রাখা হয় আল্লারাখা রহমান।
 
‘রোজা’ ছবির গান থেকে দক্ষিণ থেকে বলিউড, গোটা ইন্ডাস্ট্রিতে ঝড় তোলেন এ আর রহমান। রোজার প্রত্যেকটি গান আজও সমান জনপ্রিয়। এরপর বহু দক্ষিণী ছবি, বহু বলিউড ছবিতে রহমানের সংগীত মন ছুঁয়ে নেয় সংগীতপ্রেমীদের। রহমান মানেই নতুন সুরযাত্রা। বলা ভালো, সিনেমার গানকে নতুন পথ দেখান রহমান। এই সংগীত কিংবদন্তিকে বিশেষ সম্মান জানাল কানাডা। সেখানকার ওন্টারিওর মরখম অঞ্চলে একটি রাস্তার নাম দেওয়া হলো ‘আল্লারাখা রহমান স্ট্রিট’। এ খবর রহমানের কাছে পৌঁছতেই আবেগে ভাসলেন সংগীত পরিচালক। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করলেন এক আবেগঘন পোস্ট। রহমান তার ইনস্টাগ্রামে পোস্টে লিখলেন, ‘আমি কখনও কল্পনাই করিনি এরকমটা আমার জীবনে ঘটবে। কানাডা সরকার ও মরখমের মেয়রকে ধন্যবাদ। আমার নামের অর্থ হল দয়ালু। যা কিনা সৃষ্টিকর্তার একটি বৈশিষ্ট্য। আমার নামের অর্থকে সঙ্গে নিয়ে কানাডাবাসীর জীবনে শান্তি আসুক, সমৃদ্ধি আসুক এটাই প্রার্থনা করব। সবাই ভাল থাকুন।’ প্রসঙ্গত, এ আর রহমানের হাতে এখন অজস্র সিনেমার কাজ। তার হাতে রয়েছে বেশ কিছু হলিউড প্রোজেক্ট। এসবের মাঝে এই সুখবর পেয়ে দারুণ খুশি রহমান।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।