• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৭:০৬    ঢাকা সময়: ১৭:০৬

আন্দামান-নিকোবরের ২১ দ্বীপের নতুন নাম ঘোষণা মোদির

দেশকন্ঠ প্রতিবেদন : ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম মূল স্থপতি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন ‘পরাক্রম দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। এবারে নেতাজির জন্মদিনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের ২১টি দ্বীপের নামকরণ ভারতের সর্বোচ্চ সামরিক পদক ‘পরমবীর চক্র’ খেতাবপ্রাপ্ত ২১ জন শহিদের নামে করার ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে আন্দামানের রস আইল্যান্ডের নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ ঘোষণা করেছেন তিনি। ২১ দ্বীপের নামকরণ করা ছাড়াও এদিন নেতাজির ১২৬তম জন্মদিবস উপলক্ষে আন্দামানে একটি স্মৃতিস্তম্ভেরও উদ্বোধন করেন মোদি। পরাক্রম দিবসের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই আন্দামানেই প্রথমবার ভারতের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছিল। স্বাধীন ভারতের প্রথম সরকার গঠিত হয়েছিল এই দীপপুঞ্জে। আজ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মদিন। এই দিনটা সারাদেশ পরাক্রম দিবস হিসাবে উদযাপন করে।
 
দেশের বীর সেনাদের শ্রদ্ধা জানাতে নামকরণের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। দেশটির সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, নিকোবর-দ্বীপপুঞ্জের বৃহত্তম একটি দ্বীপের নামকরণ করা হয়েছে মেজর সোমনাথ শর্মার নামে। ১৯৪৭ সালের ৩ নভেম্বর শ্রীনগর বিমানবন্দরে পাকিস্তানের হামলা মোকাবিলা করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছিলেন ভারতের এই সেনা কর্মকর্তা। নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ের কর্মকর্তারা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী সবসময় ভারতের বীরদের যথার্থ সম্মান প্রদর্শন করার বিষয়ে গুরুত্ব দেন। এবার আন্দামান-নিকোবরের ২১টি দ্বীপের নাম ২১ জন পরমবীরচক্র খেতাবপ্রাপ্ত শহিদ সৈন্যদের নামে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভারতের ইতিহাসে সুভাষচন্দ্র বসু এবং আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে ২০১৮ সালেই রস আইল্যান্ডের নাম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু দ্বীপ হিসাবে নামাঙ্কিত করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। সেই সময় নীল আইল্যান্ড এবং হ্যাভলক আইল্যান্ডের নামকরণ করা হয়েছিল শহিদ দ্বীপ ও স্বরাজ দ্বীপের নামে।
দেশকন্ঠ/অআ

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।