দেশকন্ঠ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মঙ্গলবার (স্থানীয় সময়) তাঁর বিরুদ্ধে রিটজ কার্লটন হোটেলের বাইরে বিক্ষোভরত একদল বিএনপি-জামায়াত সমর্থককে আলোচনার জন্য আহ্বান জানালে তারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে চলে যায়। এখানে রিটজ কার্লটন হোটেলের হলরুমে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশী প্রবাসীদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে নাগরিক সংবর্ধনা দেয়া হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচরাইটার এম নজরুল ইসলাম এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত সমর্থকদের সমস্যা নিয়ে তাদের সাথে কথা বলার জন্য প্রধানমন্ত্রী আগ্রহ প্রকাশ করার পরই তারা হোটেলের বাইরে তাদের অবস্থান ত্যাগ করে।’ বাংলাদেশ-ডব্লিউবি অংশীদারিত্বের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিশ্বব্যাংকের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ২৮ এপ্রিল শেখ হাসিনা ওয়াশিংটন ডিসি পৌঁছান।
মুখপাত্র বলেন, নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসার সময় প্রধানমন্ত্রী হোটেলের বাইরে প্রচন্ড ঠান্ডা ও বৃষ্টির মধ্যে বিএনপি-জামায়াতের একটি গ্রুপকে বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে দেখতে পেয়ে তিনি তাদের প্রতিনিধিদের সাথে কথা বলার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। প্রধানমন্ত্রীর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা যা বলতে চায়, এখানে এসে তাদের তা বলতে দাও।’ বিক্ষোভকারীদের হোটেলে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজনীয় অনুমতি পাওয়ার পরে প্রধানমন্ত্রীর পিএস-২ এবং সেখানকার বাংলাদেশ মিশনের আরও একজন কর্মকর্তা তাদের হোটেলে আমন্ত্রণ জানাতে যান।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।