• মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ৭ কার্তিক ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ১১:৩৯    ঢাকা সময়: ২১:৩৯

আলিয়াকে জীবনযাপন নিয়ে পরামর্শ

দেশকণ্ঠ অনলাইন : সম্প্রতি মেটা গালায় আলিয়া ভট্টের সাজ নজর কেড়েছে সকলের। গত বছর হলিউডের ছবিতে অভিষেকও হয়েছে তাঁর। কর্ম জীবনে একের পর এক সাফল্য পাচ্ছেন আলিয়া। এত কিছুর মধ্যেও তাঁর জীবন যাকে ঘিরে ঘুরপাক খাচ্ছে, সে হচ্ছে অভিনেত্রীর দেড় বছরের মেয়ে।
 
২০২২ সালের এপ্রিলে গাঁটছড়া বাঁধার পর নভেম্বরে কন্যা সন্তানের মা-বাবা হয়েছেন আলিয়া ও রণবীর কপূর। আপাতত রাহাই যেন দুই তারকার নয়নের মণি। মেয়ে রাহাকে চোখে হারান রণবীর-আলিয়া। তাকে এক মুহূর্তের জন্যেও কাছছাড়া করতে চান না তাঁরা। সে নিজের ছবির শুটিং হোক কিংবা বিদেশ ভ্রমণ অথবা অম্বানীদের পার্টি, সর্ব ক্ষণ রাহাকে সঙ্গে নিয়ে যান তাঁরা। ছোট্ট রাহাকে নিশ্চয়তা ও নিরাপত্তায় ঘেরা এক বলয়ের মধ্যে বড় করতে চান আলিয়া। তাতেই বাধা দিলেন অভিনেত্রীর বাবা মহেশ ভট্ট। নাতনির পরবর্তী জীবন নিয়ে কোন উপদেশ দিলেন মেয়েকে?
 
এক মাত্র মেয়ে রাহা। স্বাভাবিক ভাবেই মেয়েকে নিয়ে একটু বেশিই সচেতন রণবীর-আলিয়া। মেয়ে হাঁটলেও নাকি ব্যথা পান তাঁরা! সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে আলিয়া জানান, মেয়েকে হাঁটতে দিতেন না স্বামী-স্ত্রী দু’জনেই। ও যদি পড়ে গিয়ে কোথাও চোট পায়, সেই ভয়ে। এখানে অভিনেত্রীর বাবার পরামর্শ, রাহাকে নিজের মতো ছেড়ে দিতে হবে। পড়লে তবেই তো উঠতে শিখবে সে!
 
বাবার এই কথার প্রেক্ষিতে আলিয়া বলেন, ‘‘আমি নিজে অল্প বয়সে বাড়ি ছাড়ি। তখন আমার বয়স ২৩ বছর। কোথায় শুটিং করছি, কোথায় যাচ্ছি, সে সব নিয়ে কখনওই বাড়িতে জিজ্ঞেস করেনি। কত দিন গিয়েছে, যখন বাড়ির লোক জানাতই না কোথায় শুটিং চলছে আমার। সেই কারণে হয়তো আজকের এই ‘মানুষটা’ হতে পেরেছি আমি! সেটা যেমন ঠিক, তেমন মনে হয়, আমি বড্ড অল্প বয়সে বাড়ি থেকে দূরে সরে এসেছি। আমার মেয়ের ক্ষেত্রে সেটা আমরা হতে দেব না।’’
দেশকণ্ঠ//
 

  মন্তব্য করুন
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।