• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ০৭:৪০    ঢাকা সময়: ১৭:৪০

বাজারের পাকা মিষ্টি লিচু যেভাবে চিনে নিবেন

দেশকন্ঠ অনলাইন : বাজারে উঠতে শুরু করেছে পাকা লিচু। অনেকেই পাকা ও মিষ্টি লিচু চিনে কিনতে পারেন না। কিছু কৌশল আছে, যার মাধ্যমে আপনি পাকা ও মিষ্টি লিচু চিনে কিনতে পারবেন।

বিভিন্ন জাতের ও রংভেদে লিচু হয়ে থাকে। লাল, কমলা বা হালকা বাদামি রঙেরও লিচু পাওয়া যায়। তবে লাল রঙের লিচু সবাইকে বেশি আকৃষ্ট করে। তাই লিচু কেনার সময় অবশ্যই এর খোসার দিকে লক্ষ্য রাখুন। মনে রাখবেন ভালো লিচু সবসময় উজ্জ্বল রঙের হয়।

লিচু যদি বেশি নরম হয় তাহলে তা কিনবেন না। কারণ সেগুলো হয়তো বেশি পাকা। এমন লিচুর বেশিরভাগই নষ্ট হয়।

পাকা লিচুর গন্ধ মিষ্টি হয়। নাকের কাছে ধরলেই ওই মিষ্টি গন্ধ টের পাওয়া যায়। কেমিক্যালযুক্ত লিচু নাকে নিলে মিষ্টি গন্ধ পাবেন না।

অনেক সময় ক্রেতাকে আকৃষ্ট করতে লিচুর গায়ে লাল রং দেওয়া হয়। তাই লিচু কেনার পর বাসায় গিয়ে ঘণ্টাখানেক পানিতে ভিজিয়ে রাখার পর তার থেকে রং বের হলেই বুঝতে পারবেন সেটি কাঁচা লিচু।

সব সময় গাঢ় রঙের লিচু কিনবেন ও এর সাইজ যেন এক ইঞ্চি হয়। এমন লিচু পরিপক্ব হয়। নষ্ট বা পচা লিচুর ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, এর খোসা বাদামি বা দাগযুক্ত কিনা। ফাটল ধরা বা পচা গন্ধযুক্ত লিচু ভুলেও কিনবেন না।

লিচু ভালো কিনা তা পরীক্ষা করতে এর খোসা ছাড়িয়ে দেখুন। যদি দেখেন খোসা সহজেই খুলে আসছে; তাহলে সেটি পাকা ও মিষ্টি।

আর যদি সহজে খোসা না ছাড়ানো যায় কিংবা লিচুর ভেতরের অংশে বাদামি দাগ থাকে তাহলে বুঝবেন সেটি নষ্ট হতে পারে।

লিচুর মুখ পচা থাকলে তা কিনবেন না। এমন লিচুর ভেতরেও নষ্ট থাকে। তাই ডালযুক্ত আছে এমন লিচু কিনুন।

লিচু খুব দ্রুত পাকে। তাই পাকার আগেই লিচু সংরক্ষণ করা হয়। যদি আধাপাকা লিচুও কিনে আনেন, তাহলে ফ্রিজে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করলে ২-৩ দিনের মধ্যেই লিচু পেকে যাবে।

ভুলেও কখনো লিচুর বীজ খাবেন না। এতে থাকে বিষাক্ত উপাদান। এই বীজ খেয়ে ফেললে পেটে নানা সমস্যা হতে পারে।

দেশকন্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।