• সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ১৬:০১    ঢাকা সময়: ০২:০১

ভিজিটর ভিসায় এসে কাজের সুযোগ বন্ধ করে দিয়েছে কানাডা

  • মতামত       
  • ৩১ আগস্ট, ২০২৪       
  • ২১৪
  •       
  • ২৩:২৮:৪৬

মৃণাল বন্দ্য, কানাডা থেকে 
 
ভিজিটর ভিসায় এসেই কানাডায় কাজ করা যায়, এমন সুযোগ তৈরী হয়েছিলো কোভিড-১৯ সময়কালে।  এ ছাড়া শ্রমিক সংকটের কারণে ২০২২ সালে— বিভিন্ন দেশ থেকে কানাডায় যাওয়া সাধারণ মানুষকে অস্থায়ী শ্রমিক হিসেবে কাজের সুযোগ দেওয়া হয়। লক্ষ্য ছিল সেসব জায়গায় পর্যাপ্ত শ্রমিক নেই এবং যেসব জায়গায় কানাডার নাগরিকরা কাজ করেন না সেখানে অস্থায়ী বিদেশি শ্রমিকদের নিয়োগ দেওয়া হবে। তবে ২ বছর পার না হতেই নিজেদের অবস্থান পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কানাডা। দেশটি অস্থায়ী শ্রমিকের সংখ্যা কমিয়ে ফেলার পরিকল্পনা নিয়েছে। এই সংখ্যাটি ৬৫ হাজার হতে পারে বলে জানা গেছে।
 
২০২২ সালের ওই প্রোগ্রামের আওতায় অস্থায়ী বাসিন্দারা স্বল্প সময়ের জন্য কাজের সুযোগ পান। এটি হাতে নেওয়ার পর কানাডায় অস্থায়ী নাগরিকের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায়। এছাড়া পোগ্রামটি সমালোচনারও মুখে পড়ে। কারণ এরমাধ্যমে অনেক মানুষ কম বেতনে কাজ করতে বাধ্য হন।
জাতিসংঘের একজন বিশেষ দূত কানাডার এই কার্যক্রমকে ‘বর্তমান সময়ের দাসত্ব’ হিসেবে অভিহিত করেছিলেন।
 
এছাড়া যেসব মানুষ কানাডার স্থায়ী নাগরিকত্ব পাওয়ার স্বপ্ন দেখছিলেন তাদেরও খারাপ খবর দিয়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি জানিয়েছেন, স্থায়ী নাগরিকত্ব প্রদানের ধারা কমিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছে তার মন্ত্রীসভা। আগামী বছর কানাডায় হবে নতুন নির্বাচনে। এখন পর্যন্ত যেসব জরিপ চালানো হয়েছে এতে দেখা গেছে ট্রুডো অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে আছেন। এর অন্যতম কারণ হলো তার অভিবাসন নীতি। বেশিরভাগ কানাডিয়ান মনে করেন তাদের সরকার প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত অভিবাসী নিয়ে এসেছে। সরকার জানিয়েছে, তাদের লক্ষ্য হলো কানাডায় অস্থায়ী বাসিন্দার সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা। বর্তমানে এ সংখ্যাটি হলো ৬ দশমিক ৮ শতাংশ। 
দেশকণ্ঠ//

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।