• রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১  নিউইয়র্ক সময়: ১৫:১৮    ঢাকা সময়: ০১:১৮

ব্যাটিং ব্যর্থতা ভারতের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

  • ক্রীড়া       
  • ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪       
  •       
  • ২০:৪৩:১৮

দেশকন্ঠ  অনলাইন :  অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে এবার শিরোপা উৎসব করা হলো না। বোলিং দিয়ে ভারতকে অল্প রানে বেঁধে ফেললেও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশ হারল ৪১ রানে। বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে নারী এশিয়া কাপের শিরোপা জিতল ভারত।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার বায়েওমাস স্টেডিয়ামে শুরু হয় শিরোপানির্ধারণী ম্যাচ। টস জিতে এদিন ভারতকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশ অধিনায়ক সুমাইয়া আক্তার। বাংলাদেশি পেসার ফারজানা ইয়াসমিনের তাণ্ডবে আগে ব্যাট করা ভারত করতে পারে ১১৭ রান। সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন এই পেসার।

টি-টোয়েন্টিতে ১১৮ রানের লক্ষ্য খুব একটা বড় নয়। রান তাড়া করতে নেমে ২ উইকেটে ৪৪ করে জয়ের আশাও জাগিয়েছিল সুমাইয়া আক্তারের দল। এরপর নামা ধসে মিলিয়ে যায় শিরোপা জয়ের স্বপ্নটা। বাংলাদেশ অলআউট হয় ৭৬ রানে। ১৮.৩ ওভারই ব্যাট করতে পারেন বাংলাদেশের মেয়েরা।

উইকেটরক্ষক ব্যাটার জুয়াইরিয়া ফেরেদৌস জয়িতা খেলেন ৩০ বলে ৩ বাউন্ডারিতে সবচেয়ে বেশি ২২ রানের ইনিংস। ওপেনার ফাহমিদা চয়া আউট হন ২৪ বলে ১৮ করে।

ভারতের হয়ে সোনম যাদব ৪ ওভারে কেবল ১৩ রানে নেন ২ উইকেট। এছাড়া আইয়ুশি শুক্লা নেন ১৭ রানে ৩ উইকেট।

আগে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে ১১৭ রান তোলে ভারত।

ভারতীয় ইনিংসে প্রথম ধাক্কাটি আসে দলীয় ২৩ রানে। ওপেনার কমলীনিকে ব্যক্তিগত ৫ রানে ফিরিয়েছেন ফারজানা। ২ রানের ব্যবধানেই আবারও এই পেসারের আঘাত, রানের খাতা খোলার আগেই আউট সানিকা চালকে।

এরপর ৪১ রানের জুটি গড়ে বিপদ থেকে দলকে টেনে তোলেন তৃষা ও নিকি প্রসাদ। অধিনায়ক নিকির (১২) বিদায়ের পর ভারত নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে। আরেকপ্রান্ত আগলে রেখে হাফসেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তৃষা। ফারজানার বলে আউট হওয়ার আগে তিনি ৪৭ বলে ৫২ রান করেন।

এ ছাড়া শেষদিকে মিথিলা ভিনোদ ১৭ ও আয়ুশি শুক্লা ১০ রান করলে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি পায় ভারত। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ১১৭ রান।

বাংলাদেশের হয়ে বল হাতে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেন ফারজানা ইয়াসমিন।
দেশকন্ঠ/এআর

 

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

আমাদের কথা

ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।