দেশকন্ঠ ডেস্ক : সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে ‘বিশেষ’ হওয়ার পরিচিতি হারালেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী জেমিমা গোল্ডস্মিথ। বিষয়টি তিনি নিজেই তার টুইটার অ্যাকাউন্টে জানিয়েছেন।এক টুইটবার্তায় বলেন, টাইটার কর্তৃপক্ষ আমার নামের পাশ থেকে ‘ব্লু টিক’ চিহ্ন সরিয়ে ফেলেছে। খবর জিওনিউজের। শুক্রবার এক টুইটবার্তায় পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ দলের প্রধান ইমরান খানের সাবেক স্ত্রী তার ব্লুটিক হারানোর কথা সবাইকে জানান।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার থেকে বলিউড তারকা, রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে বিশ্বের বহু গণ্যমান্য ব্যক্তিত্ব টুইটারে ‘বিশেষ’ হওয়ার পরিচিতি হারিয়েছেন।টুইটার থেকে সরানো হয়েছে তাদের নামের পাশের ‘ব্লু টিক’ চিহ্ন। এই তালিকায় রয়েছেন অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, বিরাট কোহলি এবং রাহুল গান্ধীর মতো ব্যক্তিত্বরাও।এখন থেকে শুধুমাত্র যেসব টুইটার ব্যবহারকারীরা টাকা দিয়ে ‘ব্লু টিক’ পরিষেবা গ্রহণ করবেন, কেবল তাদের নামের পাশেই এই বিশেষ চিহ্ন বসবে।এর আগে টুইটারে প্রায় তিন লাখ ব্যবহারকারীর নামের পাশে ব্লু টিক বসত। যার মধ্যে ছিলেন- অভিনেতা-অভিনেত্রী, ক্রীড়াবিদ, রাজনীতিবিদ থেকে সাংবাদিক। এর মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মানুষের নামের পাশ থেকে নীল চিহ্ন সরানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকালের পর শাহরুখের মতোই টুইটারে ‘ব্লু টিক’ হারিয়েছেন, ওপরা উইনফ্রে, জাস্টিন বিবার, কেটি পেরি এবং কিম কার্দাশিয়ানের মতো তারকারাও। বিশেষ হওয়ার চিহ্ন হারিয়েছেন বিল গেটস থেকে শুরু করে পোপ ফ্রান্সিসের মতো ব্যক্তিরা। মাইক্রোব্লগিং সাইটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এখন থেকে ‘ব্লু টিক’ রাখার জন্য ভারতে মাসিক ৬৫৭ রুপি করে দিতে হবে ব্যবহারকারীদের। কোনও সংস্থা যদি তাদের টুইটারে তাদের নামের পাশে ‘ব্লু টিক’ রাখতে চায়, সে ক্ষেত্রে খরচ করতে হবে অনেক বেশি, প্রায় ৮২ হাজার রুপি।যারা আগেভাগেই এই টাকা দিয়ে রেখেছিলেন, টুইটারে তাদের নামের পাশের ‘ব্লু টিক’ চিহ্ন রয়েছে।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।