দেশকন্ঠ ডেস্ক : ‘ক্রিকেট ঈশ্বর’ খ্যাত ব্যাটসম্যান শচীন টেন্ডুলকার। টেস্ট এবং এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান ও সেঞ্চুরির রেকর্ডও তার দখলে। মাঠ কাঁপানো ক্রিকেটার গ্যারেজ ও সমৃদ্ধ ফেরারি থেকে পোরশের মতো বিলাসবহুল গাড়িতে। কী কী গাড়ি আছে এই মাস্টার-ব্লাস্টারের সংগ্রহে তাই নিয়ে এ আয়োজন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের সময় শচীন টেন্ডুলকারের প্রথম গাড়ি ছিল মারুতি ৮০০। মাত্র ১৭ বছর বয়সে কিনেছিলেন এ গাড়ি। বিলাসবহুল স্পোর্টস কারের ভিড়ে এখনো নিজের কেনা প্রথম গাড়িটি যত্ন সহকারে রেখে দিয়েছেন শচীন। বিএমডব্লিউর একাধিক লাক্সারি গাড়ি রয়েছে শচীনের গ্যারেজে। ১.৭৫ কোটি রুপির বিএমডব্লিউ এম৬ গ্রান কুপ। ২.২৯ কোটি রুপির বিএমডব্লিউ আই৮। বিএমডব্লিউ এক্স৫ এম এবং বিএমডব্লিউ ৫ সিরিজ ও ৭ সিরিজ।
সম্প্রতি এ সুপারফাস্ট স্পোর্টস গাড়িটি কিনেছেন শচীন টেন্ডুলকার। ভারতে পোরশের সবচেয়ে দামি গাড়ি এটি। গাড়িটির গতি ০ থেকে ১০০ কিলোমিটার হতে সময় লাগে মাত্র ২.৭ সেকেন্ড। পোরশে ৯১১ টার্বো এস এর দাম ৩.১৩ কোটি রুপি (এক্স-শোরুম)। বিশ্ববাজারে এ গাড়িটির মাত্র কয়েকটি ইউনিটই বিক্রি হয়। ২০০২ সালে ফিয়াতের পক্ষ থেকে ফেরারি মডেনা ৩৬০ উপহার দেওয়া হয়েছিল শচীনকে।
তার হাতে গাড়ির চাবি তুলে দিয়েছিলেন স্বয়ং ফেরারি ফর্মুলা ওয়ান কিংবদন্তি ড্রাইভার মাইকেল শুমাখার। নিসান জিটি-আর ইগোইস্ট এডিশনের মাত্র ৪৩টি ইউনিট রয়েছে পৃথিবীতে। আর ভারতে শুধু ১টি যার মালিক শচীন টেন্ডুলকার। ফেরারি মডেনা ৩৬০ বিক্রি করে এ গাড়ি কিনেছিলেন তিনি, যার দাম ২.১২ কোটি রুপি।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।