দেশকন্ঠ ডেস্ক : মোবাইলে কথা বলার প্রবণতা রয়েছে কমবেশি প্রত্যেক মানুষের। তবে মোবাইলে বেশি সময় কথা বললে তার পরিণাম শরীরের জন্য মারাত্মক হতে পারে বলে সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে জানা গেছে। বলা হচ্ছে, সপ্তাহে ৩০ মিনিট বা তার বেশি সময় মোবাইলে কথা বললে উচ্চ রক্তচাপের আশঙ্কা বেড়ে যায় অন্তত ১২ শতাংশ। যারা সপ্তাহে ৪-৬ ঘণ্টা মোবাইলে কথা বলেন, তাদের এই ঝুঁকি থাকে ২৫ শতাংশ। পুরুষ ও নারী সবার ক্ষেত্রে একই ফল মিলেছে। তবে যারা অনেকদিন ধরে মোবাইল ব্যবহার করছেন তাদের ঝুঁকি কতখানি তা স্পষ্ট করা হয়নি। খবর ডেইলি মেইলের। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ১০ বছরের বেশি বয়সিদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশেরই মোবাইল রয়েছে।
মোবাইল থেকে যে রেডিওফ্রিকোয়েন্সি এনার্জি বের হয় তা শরীরে রক্তচাপ বাড়িয়ে দেওয়ার আশঙ্কা তৈরি করে। যা থেকে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক করে মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে দুনিয়াজুড়ে।চীনের গুয়ানঝাউয়ের মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এ গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, আপনার হার্টের সুস্থতা নির্ভর করে আপনি কতক্ষণ মোবাইলে কথা বলছেন তার ওপর। যত বেশি কথা বলবেন, ঝুঁকি তত বাড়বে। ইউরোপিয়ান হার্ট জার্নাল ডিজিটাল হেলথে এসংক্রান্ত তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।৩৭ থেকে ৭৩ বছর বয়সী ২ লাখ ১২ হাজার ৪৬ জন মানুষের ওপর এ সমীক্ষা করা হয়। এতে কত বছর ধরে তারা মোবাইল ব্যবহার করছেন, সপ্তাহে কত ঘণ্টা মোবাইলে কথা বলেন, হ্যান্ডস ফ্রি কিংবা স্পিকার ব্যবহার করে কথা বলেন কিনা এসব আলাদাভাবে বিবেচনায় আনা হয়।
দেশকন্ঠ/এআর
আমাদের কথা
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বব্যাপী অনলাইন মিডিয়া। গতি ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে মানুষও তথ্যানুসন্ধানে নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে অনলাইন। যতই দিন যাচ্ছে, অনলাইন মিডিয়ার সঙ্গে মানুষের সর্ম্পক তত নিবিড় হচ্ছে। দেশ, রাষ্ট্র, সীমান্ত, স্থল-জল, আকাশপথ ছাড়িয়ে যেকোনো স্থান থেকে ‘অনলাইন মিডিয়া’ এখন আর আলাদা কিছু নয়। পৃথিবীর যে প্রান্তে যাই ঘটুক, তা আর অজানা থাকছে না। বলা যায় অনলাইন নেটওয়ার্ক এক অবিচ্ছিন্ন মিডিয়া ভুবন গড়ে তুলে এগিয়ে নিচ্ছে মানব সভ্যতার জয়যাত্রাকে। আমরা সেই পথের সারথি হতে চাই। ‘দেশকণ্ঠ’ সংবাদ পরিবেশনে পেশাদারিত্বকে সমধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করতে বদ্ধপরির। আমাদের সংবাদের প্রধান ফোকাস পয়েন্ট সারাবিশ্বের বাঙালির যাপিত জীবনের চালচিত্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সংবাদও আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। আমরা একঝাক ঋদ্ধ মিডিয়া প্রতিনিধি যুক্ত থাকছি দেশকণ্ঠের সঙ্গে।